মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে

প্রিয় পাঠক মন্ডলী, আজকে জানবো ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ কি। এই সমস্যাটি আমাদের প্রায় সকলেরই হয়ে থাকে, বা আমরা সকলেই এই সমস্যাটির সাথে পরিচিত। কিন্তু আমরা জানি না ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ কি? তো চলুন ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ সম্পর্কে জেনে আসি।
মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে
ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ কি? এবং এর পাশাপাশি মুখে ঘা হলে কি ঔষধ ব্যবহার করবেন বা মুখের ভেতরে যদি সাদা ঘা হয় সে ক্ষেত্রে আপনার কি কি করনীয় হতে পারে? এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের সাথেই থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।

ভূমিকা

মুখের মধ্যেকার আলসার কিংবা ঘা এটি খুব স্বাভাবিক এক ধরনের ঘটনা বলা চলে কেননা এটি অল্প খেলা থেকে যন্ত্রনা সহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষত এর সৃষ্টি হয়ে থাকে। আর এতে করে প্রথমের দিক দিয়ে এটি আমাদের মুখের মধ্যকার ঝিল্লি বা মেমব্রেন এর ক্ষতি করতে থাকে এবং ধীরে ধীরে এটি আমাদের সংবেদনশীল স্পর্শকতার জায়গা গুলো কথার সৃষ্টি করে। 

আর এই আলসারটা মূলত বিভিন্ন বয়সে হয়ে থাকে একাধিক কারণেও এটি হয়ে থাকে। যেমন যদি কারও পুষ্টি জনিত সমস্যা হয়ে থাকে অর্থাৎ কারো সঙ্গে যদি পুষ্টির অভাব হয়ে থাকে তখন সে ক্ষেত্রে মুখের মধ্যে ঘা এর সৃষ্টি হতে পারে। তো এছাড়াও অনেক সময় মুখের মধ্যেকার আলসার হয়, 
এন্টি মাইক্রোব্রিয়াল মাউথ ওয়াশ বা যেটাকে বলা হয় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর ঘাটতির কারণে। তাই সবসময় খেয়াল রাখতে হবে বিশেষ করে ভিটামিন বি১২ এটা যেন আমাদের শরীরে কোন সময় ঘাটতি না হয়। তো চলুন নিচে জেনে আসি মুখে ঘা হলে আপনি কি কি ঔষধ খেয়ে সেটি ভালো করতে পারবেন এ সম্পর্কে।

মুখে ঘা হলে কি ঔষধ

মুখের ঘা এটি এমন একটি সমস্যা যেটা সবার কাছে খুবই অস্বস্তিকর একটি বিষয়। আর এই সমস্যাটি মাঝেমধ্যেই অনেকেরই হয়ে থাকে। তবে মনে রাখবেন এই সমস্যাটি হওয়ার কিছু বিভিন্ন কারণ নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে যেগুলো কারণে কিনা আপনার মুখের ঘা হয়ে থাকে। 

এটি হওয়ার সবচেয়েতে বড় কারণ হলো ভিটামিনের অভাব যেটা প্রায় বড় বড় চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। তো আপনারা যদি এরকম মুখে ঘা হয়ে থাকে তাহলে আপনি কি ওষুধ ব্যবহার করবেন এটা অনেকেই জানেন না। 

বা অনেকেই অনেক রকমের ঔষধ বাজার থেকে কিনে থাকে যা কিনা খাওয়ার পরেও মুখের ঘা কমতে চায়না। তো চলুন আজকে এমনই কিছু ঔষধের নাম জেনে আসি যেগুলা ব্যবহার করলে বা সেবন করলে আপনারা আপনাদের মুখের ঘা খুব সহজেই দূর করতে পারবেন।
  • Benzocain Gels.
  • Carmellose Sodiu gel.
  • Bongel Cream.
  • Viodin Mouthwash
  • Riboflabin
আপনারা যদি মুখের মধ্যে প্রচন্ড পরিমাণে ঘা হয়ে থাকে আর আপনি যদি এই সকল ঔষধ গুলা সেবন করেন তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই আপনার মুখের ঘা কিংবা যে সমস্ত সংক্রমণ গুলা রয়েছে এগুলা সবকিছু দূর হয়ে যাবে। তবে এগুলা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা আপনার জন্য ভালো হবে। চেষ্টা করবেন অন্তত ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নিয়ে এই ওষুধগুলো সেবন করার।

দীর্ঘদিন মুখে ঘা

অনেক সময় যদি আমাদের মুখে ঘা হয় তখন আমরা বুঝতে পারি না যে আমাদের মুখে ঘা হয়েছে কিনা। তবে ঠোঁটের তলাতে কিংবা মুখের ভেতরে যদি ছোট ছোট ঘা হয় তখন এটি উপসর্গ হলে বুঝতে পারা যায়। তবে এই সকল সমস্যাগুলো ধীরে ধীরে সেরে যায়, 

কিন্তু মাঝে মধ্যে আমাদের মুখের ভেতরে এমন কিছু ঘা হয়ে থাকে যেগুলো বুঝতেও পারি না কিংবা বোঝা যায় না, অনেকদিন থেকে যে সমস্ত ঘা গুলো হয়ে থাকে। তো এই সমস্ত ধা গুলা কিভাবে সেরে তুলবেন। চলুন এ সম্পর্কে জেনে আসি।
  1. আপনি যদি আপনার মুখের ঘা খুব দ্রুত সারিয়ে তুলতে চান তাহলে অবশ্যই সর্বপ্রথমে আপনাকে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গুলো খুব বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। এবং এর পাশাপাশি শুধু ভিটামিন সি জাতীয় নয় এর সাথে ভিটামিন বি এবং ভিটামিন বি টুয়েলভ খেতে হবে। অর্থা দুগ্ধ জাত খাবার কিংবা মটরশুটি কিংবা পালং শাক ইত্যাদি খাবার গুলো খুব বেশি পরিমাণে খেতে হবে।
  2. আপনার মুখের ঘা যদি খুব বেশিদিন ধরে হয়ে থাকে তাহলে সেটি ফেলে রাখা ঠিক হবে না এটির জন্য আপনাকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কেননা এতে করে অনেক সময় ক্যান্সারের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। তবে আপনি বাড়িতেই এই সমস্যা সমাধান করতে পারেন নারিকেলের তেল ব্যবহার করে।
  3. আপনি আপনার মুখের ঘা সারানোর জন্য মধু ব্যবহার করতে পারেন। কারণ মধুর মধ্যে রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা কিনা আপনার মুখের সকল ধরনের আদ্রতা শুষ্কতা দূর করে দেবে এবং সকল ঘা দূর করে দিবে।
  4. আপনি আপনার মুখের ঘাস হারিয়ে তুলতে তুলসী পাতা ব্যবহার করতে পারেন। অর্থাৎ আপনার মুখে যদি প্রচন্ড পরিমাণে ঘা হয় সে ক্ষেত্রে আপনি তুলসী পাতা গরম পানি দিয়ে ভিজিয়ে সেটি চিবিয়ে খাবেন। এতে করে আপনার মুখের ঘা পুরাতন দিনের মুখের ঘা খুব দ্রুতই সেরে যাবে
  5. আপনার মুখের ঘা ছাড়িয়ে তুলতে হলুদের ভূমিকা অনেকাংশে বেশি। আপনি হলুদ এর সাথে অর্থাৎ এক চিমটি হলুদ নিবেন এবং এর সাথে মধু মিশিয়ে আপনি আপনার ঘা এর উপর ব্যবহার করতে পারেন। এতে করেও আপনার মুখের ঘা অনেকাংশে সেরে যাবে।
তো আশা করছি আপনি যদি এই সমস্ত কার্যক্রম গুলো সঠিকভাবে যদি পালন করেন, বা এই নিয়মে যদি আপনি খাবার খান কিংবা এই সকল কার্যকরী ঔষধ গুলো বা প্রাকৃতিক ওষুধগুলো যদি সেবন করেন তাহলে অবশ্যই আপনার দীর্ঘদিনের মুখের ঘা দূর হয়ে যাবে এতে কোন সন্দেহ নেই।

ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ

ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। যদি আমাদের এরকম ভাবে ঘনঘন মুখে ঘা হয় তাহলে আমাদের অবশ্যই উচিত হবে দেরি না করে খুবই দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করা। কেননা এটি অনেক সময় বড় হতে হতে এই ঘা মুখের ভেতরে চলে যায়। এবং এটি অনেক সময় ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়। তো চলুন ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ কি কি এই সমস্ত বিষয় জেনে আসি।
  • ভিটামিন এবং এর পাশাপাশি আয়রনের স্বল্পতার কারণে বা অভাবের কারণে মুখে ঘা হয়ে থাকে। যেমন যদি আপনার ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন 6 এর অভাব হলে মুখে ঘন ঘন ঘা হয়।
  • আপনি যদি মুখের মধ্যে কোন সময় ঠান্ডা কোন কিছু একবারে দেন তখন এক্ষেত্রে আপনার মুখের মধ্যে ঠান্ডা লাগার কারণে কিছু কিছু জায়গায় ঘা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • আপনার মুখের মাড়ির ভেতরে যদি কোন ভাবে কোন সময় আঘাত লেগে যায় অর্থাৎ যদি দাঁতের সাথে কিংবা ব্রাশ করার সময় যদি কোন মাড়ি ছিলে যাই, তাহলে তখন সেখান থেকে ঘা শুরু হয়।
  • আপনার মুখে ঘা হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো ধূমপান কিংবা নেশা জাতীয় কোন জিনিস কিংবা মদ খেলেও অনেক সময় মুখের মধ্যে ঘা এর সৃষ্টি হয়।
  • অনেক সময় যাদের মুখের মধ্যে ক্যান্সার কিংবা যাদের ডায়াবেটিস কিংবা এইডস রোগ হয় তাদের এরকম মুখের মধ্যে ঘা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • অনেক সময় রাতে যদি ঘুম ঠিকমতো না হয় যদি দেরি করে ঘুমান সে ক্ষেত্রে এবং এর পাশাপাশি যদি বেশি দুশ্চিন্তা করেন তাহলে আপনার মুখের মধ্যে ঘা হতে পারে। হয়তো এই ঘা টি আপনি বুঝতে পারবেন না।
  • ঘনঘন মুখের মধ্যে ঘা হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো বংশের সমস্যা। অর্থাৎ বংশের মধ্যে যদি কারো কোন সময় মুখের মধ্যে আলসার হয়ে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার আলসার হতে পারে বা ঘা হতে পারে।
  • ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ এর মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হলো এলার্জি যদি আপনার থেকে থাকে, তাহলে সে ক্ষেত্রে মুখে ঘা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তো আশা করছি বুঝতে পেরেছেন ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ কি বা কি কি কারণে ঘন ঘন মুখের মধ্যে ঘা এর সৃষ্টি হয় এ সম্পর্কে।

মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে করণীয়

আপনার মুখের ভেতরে যদি সাদা ঘা হয় তাহলে এটি আপনি কিভাবে দূর করবেন বা কি কি খেলে আপনি আপনার মুখের ভেতরকার সাদা ঘা দূর করবেন। অনেকে জানেন না এ সম্পর্কে। তাই আজকে চলুন জেনে আসি মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে আপনার কি কি করণীয় এই সম্পর্কে।
  • আপনার মুখের ভিতর যদি সাদা ঘা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি তুলসী পাতা ব্যবহার করতে পারেন। কেননা তুলসী পাতা যদি কিছুক্ষণ পানির মধ্যে ভিজিয়ে রেখে এবং সেটি যদি আপনি খান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার মুখের সাদা ঘা খুব দ্রুতই সেরে যাবে।
  • আপনার মুখের ভেতর কারো সাদা ঘা দূর করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো নারিকেল তেল ব্যবহার করা। আপনি যদি প্রত্যেকদিন অন্তত দুই থেকে তিনবার নারিকেল তেলের সাথে মধু মিশিয়ে ক্ষতস্থানে বা ঘা এর স্থানে লাগিয়ে দেন দেখবেন কিছুদিনের মধ্যেই আপনার মুখের ঘা সাদা ঘা দূর হয়ে গেছে। তবে এটি দিনের ৪ থেকে ৫ বার করে করতে হবে।
  • আপনার মুখের সাদা ঘা দূর করার অন্যতম আরো একটি মাধ্যম হলো যষ্টিমধু খাওয়া। আপনি যদি আপনার মুখের ঘা সারাতে যষ্টিমধু প্রত্যেকদিন এক থেকে দুই চামচ এর সাথে দুই থেকে তিন কাপ পানি মিশিয়ে যদি কুলি করেন। তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার মুখের ঘা অনেকটা কমে যাবে।
  • এলোভেরা জেল ব্যবহার করে আপনি আপনার মুখের সাদা ঘা দূর করতে পারেন। অ্যালোভেরার মধ্যে রয়েছে একধরনের ঔষধি গুনাগুন। এমনকি এলোভেরা হচ্ছে একটি অ্যান্টিসেপটিক এবং এন্টি ফিঙ্গাল উপাদান। যা কিনা বিভিন্ন ধরনের ক্ষত সেড়ে তুলতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করে।
তো আশা করি এই সকল উপায় গুলো যদি আপনারা মেইনটেইন করতে পারেন যদি এ সকল উপায়ে ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন তাহলে আপনার মুখের ভেতরকার যেই সাদা ঘা রয়েছে। এই সাদা ঘা খুব দ্রুতই সেরে যাবে।

মুখের ঘা এর এন্টিবায়োটিক

আমরা মুখের ঘা এর জন্য বিভিন্ন রকমের ঔষধ সেবন করে থাকি কিংবা অনেক ধরনের হোমিওপ্যাথিক অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ সেবন করে থাকে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় এগুলা সেবন করার ফলেও আমাদের মুখের ঘা কমে না। আসলে এক্ষেত্রে না কমার অনেক কারণও রয়েছে। আসলে আমাদেরকে সকল ঔষধ গুলোই সঠিক নিয়মে সেবন করতে হবে। 

সে ক্ষেত্রেই আমরা প্রত্যেকটা ঔষধ এর উপকারিতা লাভ করতে পারব বা ফলো করতে পারবো। কিন্তু যদি আমরা কোন ওষুধ সঠিকভাবে সেবন না করি সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে যদি না খায় তাহলে সে ক্ষেত্রে আমাদের কোন রোগই সারানো সম্ভব নয় এখন সেটা মুখের ঘা হোক বা অন্য কোন অসুখ হোক। সুতরাং আমাদের সর্ব প্রথমে খেয়াল রাখতে হবে যে, 

প্রত্যেকটা ওষুধ আমাদেরকে সঠিকভাবে করতে হবে। তো মুখের ঘা এর অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করার চেয়ে আপনি এই নিয়মটা মেনে চলতে পারেন। কারণ অনেক সময় অ্যান্টিবায়োটিক মুখে ঘা এর জন্য ব্যবহার করার ফলে অনেকটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়ে থাকে। এজন্য যদি আপনার মুখের ঘা হয় সে ক্ষেত্রে আপনি লবণ জল, 
এবং গরম পানি একসাথে করে কুলি করতে পারেন। আপনি যদি এভাবে সাত দিন কুলি করতে পারেন তাহলে আমি গ্যারান্টি দিতে পারব আপনার মুখের মধ্যে কোন না থাকবে না। এবং এর পাশাপাশি আপনাকে বি২ ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। এতে করে আপনি আপনার মুখের ঘা এন্টিবায়োটিক ছাড়াও খুব সহজেই দূর করতে পারবেন।

শেষ কথা

তো প্রিয় পাঠক, আশা করি আজকের পোস্টটি থেকে আপনারা জানতে পারলেন ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ কি? বা এর পাশাপাশি মুখে ঘা এর জন্য আপনি কি কি উপায় অবলম্বন করে আপনার মুখের ঘাস সারিয়ে তুলতে পারবেন, বা মুখে ঘা এর জন্য কি অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা লাগবে কি লাগবে না এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। 

তো সুতরাং আমাদের পুরো পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এবং আপনারা আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন আমাদের এই পোস্টটি যেন তারাও উপকৃত হতে পারে। সুতরাং আজকের মতো আপনাদের সুস্থতা কামনা করে এখানেই শেষ করছি ,আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url