শিশুর সর্দি-কাশির ঘরোয়া চিকিৎসা - সর্দি কাশি হলে কি খাওয়া উচিত

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আমরা অনেকেই জানিনা সর্দি হলে করণীয় কি কি এবং সর্দি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত।ঘরোয়া উপায়ে আমরা আমাদের সর্দিকে খুব সহজেই ভালো করতে পারব। চলুন জেনে আসি।
সর্দি হলে করণীয় কি কি - সর্দি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত
আমরা অনেকেই নাকে সর্দি কমানোর জন্য বিভিন্ন রকমের ঔষধ অনেক সময় খেয়ে থাকি যার কিনা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে। সর্দি হলে করণীয় কি কি এবং সর্দি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত আজকে এমন কিছু ঔষধের কথা এবং ঘরোয়া কিছু সর্দি ভালো করার উপায় এর কথা জানবো,। বিস্তারিত জানতে হলে পুরো পোস্টটি সম্পূর্ণভাবে পড়তে থাকুন।

সর্দি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত

সর্দি হলে আসলে কি কি ওষুধ খাওয়া উচিত হবে আমাদের জন্য। আসলে এখন আমাদের বাজারে ঔষধের দোকানের অভাব নেই। কিন্তু সকলেই আবার সঠিক ঔষধ বিক্রয় করে না। কিছু কিছু ডাক্তার রয়েছে যারা এমন ওষুধ বিক্রয় করে যেগুলা যদি কোন রোগী ক্রয় করে তাহলে তার সেই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হবে। 

প্রচন্ড পরিমাণে লেগে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই সঠিক ঔষধ সেবন করবেন। আপনার যখন প্রচন্ড পরিমাণে সর্দি লাগবে তখন আপনি প্রথমেই বুঝবেন যে আসলে এটা কি এলার্জি জাতীয় সর্দি নাকি ঠান্ডা জনিত সর্দি। যদি আপনার এলার্জি জাতীয় সর্দি হয়ে থাকে তাহলে আপনি প্রথমে এলার্জির ওষুধ খাবেন অর্থাৎ হিস্টাসিন কিংবা হিস্টামিন খাবেন। 

আর যদি দেখেন যে এটা কোন এলার্জি জাতীয় সর্দি নয় এটি ঠান্ডা জনিত সর্দি তখন আপনি প্রথমে প্যারাসিটামল খাবেন এবং ডাক্তারের কাছে গিয়ে সঠিক ওষুধ লিখে নিয়ে সেই ওষুধটা সেবন করবেন। তবে সবসময় মনে রাখবেন যে যদি খুব বেশি পরিমাণও সর্দি হয় তখনও কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক কোন ঔষধ খাওয়া যাবে না। 

কারণ এন্টিবায়োটিক কোন ভালো ঔষধ নয় এটি আপনার শরীরের জন্য অনেক বেশি ক্ষতি করে। আর এন্টিবায়োটিক সর্দির ওষুধও না যে আপনি এটি সর্দি লাগলেই খাবেন। আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিয়ে ওষুধ খেতে হবে। অ্যান্টিবায়োটিক আসলে হচ্ছে সেটি একটি ব্যাকটেরিয়া ঘাতক ঔষধ যেটা কিনা আপনার শরীরের মধ্যে যদি কোন ভাইরাসের আক্রমণ হয়ে থাকে। 

তাহলে এন্টিবায়োটিক সেটি সহজে দূর করে দিবে। আর এখন ঠান্ডার সময় প্রায় সময় বৃষ্টি হচ্ছে অন্তত চেষ্টা করবেন যেন বৃষ্টিতে না ভেজার। কারণ এই বৃষ্টিতে ভিজলে সর্দি কাশি জ্বর এই তিনটায় মাস্টবি লাগবেই। এজন্য আপনি সহ আপনার সন্তানদেরকে সবসময় বৃষ্টি থেকে ভেজা থেকে বারণ করবেন। 

কারণ এটি জন্য অধিক বেশি সর্দি লেগেই থাকে। এবং ওই যে বললাম সর্দি লাগলে অ্যান্টিবায়োটিক কখনো ব্যবহার করবেন না। এবং যদি অ্যালার্জিজনিত কোন সর্দি হয়ে থাকে তাহলে হিস্টাসিন কিংবা হিস্টামিন সেবন করবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন সর্দি হলে করণীয় কি কি এবং এই ওষুধে আপনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠবেন।

সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত

আপনার যদি পছন্দ পরিমাণে সর্দি কাশি হয়ে থাকে, তাহলে আপনি যে যে ঔষধ গুলো সেবন করবেন। সেগুলো হলো-যখন দেখতেছেন যে আপনার সর্দি কাশি কমতেছে না লেগেই আছে তখন আপনি এই ঔষধ গুলো সেবন করবেন। আর আমরা জানি যে সর্দি কাশি এগুলা সাধারণত ঔষধ ছাড়াই.৭ - ১০ দিনের মধ্যেই ভালো হয়ে যায়। তবে কিছু ওষুধ ব্যবহার করে আপনি এর আগেই সেরে তুলতে পারেন। যেমন

প্যারাসিটামলঃ প্যারাসিটামল আসলে এমন একটি ওষুধ যেটি সর্দি জ্বর কাশি কিংবা ব্যথার জন্য অনেক বেশি উপকারী। তবে যখন আপনার অধিক বেশি সর্দি লাগবে তখন আপনি প্যারাসিটামল ব্যবহার করবেন কিন্তু প্যারাসিটামল যখন সেবন করবেন এর সাথে কোন ব্যথার ওষুধ খাবেন না কিংবা হারবাল কোন ওষুধ সেবন করবেন না এটা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ প্যারাসিটামলের মধ্যে এই সকল ওষুধের গুণাবলী থাকে। ফলে আপনি নিরাপদ থাকার চাইতে অতিরিক্ত ওষুধ সেবনে আপনি আরো অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।

নাকের ড্রপসঃ এই সবগুলোকে আসলে ন্যাসাল ডিকজেস্ট্যান্ট বলা হয়। যেটি কিনা আপনার নাক বন্ধে অর্থাৎ সর্দি কমাতে সহযোগিতা করবে। তবে এই ড্রপস আপনি এক সপ্তাহের বেশি কখনোই ব্যবহার করবেন না। কারণ এতে করে আপনার নাক বন্ধের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। সুতরাং এক সপ্তা ব্যবহারের পরে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন আবার।

এন্টি হিস্টামিনঃ এন্ড অ্যান্ড হিস্টামিন হল এমন একটি ঔষধ যেটি কিনা আপনার যদি এলার্জিজনিত সর্দি হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভিটামিন সেবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপকার পাবেন।

অ্যান্টিভাইরালঃ অ্যান্টিভাইরাল এটি সাধারণত যাদের ক্লু হয়ে থাকে তাদের এই চিকিৎসা করতে হয়। অর্থাৎ ফ্লু এর তীব্র তা যখন বেড়ে যায় তখন জটিল আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তখন ওই সকল রোগীকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই ঔষধ সেবন করতে হয়।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন সর্দি হলে করনীয় কি কি এবং কোন ওষুধ সেবন করতে পারবেন, যদি আপনার খুব পছন্দ পরিমাণে সর্দি কাশি হয়ে থাকে।

সর্দি কাশি হলে কি খাওয়া উচিত

আসলে এখন এমন একটি সময় যে সময়টাই বাচ্চাদের খুব বেশি পরিমাণে সর্দি কাশি লেগেই থাকে। এমনকি বড়দেরও। সুতরাং এই সর্দি-কাশি রুখতে হলে আমাদের কি কি খাওয়া উচিত চলুন জেনে আসি বিস্তারিত।
  • পানি হালকা গরম করে নিবেন এবং সেই পানিতে মধু এবং লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে নিবেন এবং যদি আপনি সেই পানি পান করেন তাহলে আপনার ঠাণ্ডা জাতীয় সর্দি কাশি দূর হয়ে যাবে।
  • অনেক সময় আপনার ঠান্ডায় ধুলাবালিও শ্বাসনালী সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে আপনার অধিক পরিমাণে শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে। আর এজন্য তখন আপনি গরম আদা চা কিংবা লেবু খাবেন আপনার তাহলে এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • যখনই চা খাওয়ার মন চাইবে তখনই চেষ্টা করবেন যেন চায়ের সঙ্গে লং কিংবা গোলমরিচ খাবার। কেননা এবং গোলমরিচ আপনার সর্দি কমাতে অনেকটা সহযোগিতা করবে।
  • চায়ের সঙ্গে আপনি অনেক সময় তুলসী পাতা রস করে একসাথে মিক্সচার করে খেতে পারেন। কারণ এই দুইটা যখন মিক্সচার করে খাবেন তখন এতে আপনার বিটা কেরোটিন এবং ইউনিজল থাকায় এটি আপনার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ব্যাকটেরিয়া কে রোধ করবে।
  • সরিষার তেল মাথার এবং পিয়াজ ও কাঁচা মরিচের ভর্তা করে এটা যতটুকু পারেন তরল করে খাবেন। কারণ সরিষার তেলের উপকারিতা অনেকেই জানেন যে কেমন।
  • এবং এর সাথে সাথে যদি পারেন কালোজিরার ভর্তা খেতে পারেন। কারণে এটি অনেক অনেক গুণ বেশি কার্যকরী একটি ঔষধ যেটা কিনা আপনার সর্দি কাশি সবকিছু কমিয়ে দিবে।

সর্দি থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়

আমাদের মধ্যে অনেকেই জানিনা যে সর্দি হলে করণীয় কি কি এবং সর্দি থেকে মুক্তি হওয়ার ঘরোয়া কোন উপায় রয়েছে কিনা। অর্থাৎ সর্দি কাশি এগুলা যদি খুব বেশি পরিমাণে হয়ে যায় যদি ঔষধেও না কমে তখন ঘরোয়া উপায় কি কিভাবে আমরা আমাদের সর্দি থেকে মুক্তি পাবো ? সর্দি এখন আমাদের সমাজে প্রায় প্রত্যেক ব্যক্তি হয়ে থাকে। এবং এটি অনেক সময় ঠান্ডা-জনিত কারণে হয়ে থাকে, 

আবার অনেক সময় এলার্জি জাতীয় সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। আর তখন সর্দিটা অনেক সময় ওষুধ খেয়েও কমানো যায় না। তখন আমরা ঘরোয়া উপায় খুঁজি। তো আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কি কি উপায়ে আপনি ঘরোয়া পদ্ধতিতে সর্দি থেকে মুক্তি পাবেন চলন নিয়ে বিস্তারিত জেনে আসি।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে আপনি বিশ্রাম নিবেন, এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম পারবেন। এটি আপনার শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।
  • যতোটুকু সম্ভব আপনি আপনার শরীরটাকে উষ্ণ রাখবেন।
  • আর যখন দেখবেন আপনার সর্দি লাগার কারণে গলা ব্যথা হয় তখন আপনি লবণ পানি মিশিয়ে গরম করে গড়গড়া করবেন। তবে পানিটা যেন হালকা গরম হয়। অনেক সময় শিশুরা ঠিকমতো গরম পানি দিয়ে ঘর ভাড়া করতে পারেনা তখন তাদের ক্ষেত্রে এই পরামর্শটা প্রযোজ্য হবে না।
  • যদি দেখেন সর্দি কিংবা কাশি অনেক বেশি আকারে ধারণ করেছে, কোন ঔষধেও কমছে না, তখন আপনি একটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন সেটি হচ্ছে নিয়মিত মধু পান করতে পারেন। এতে করে আপনার কাশিটা কিছু হলেও উপশম হবে।
  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে থাকুন। কারণ পানি হচ্ছে একটি তরল জাতীয় খাবার। আর আপনার শরীরের জন্য তরল জাতীয় খাবার খুবই দরকার। জাতীয় খাবারের মধ্যে আপনি বিভিন্ন রকমের ফলের রস ডাবের পানি স্যুপ ইত্যাদি খেতে পারেন।
এ সকল উপায় গুলো অবলম্বন করলে আশা করি আপনি সর্দি থেকে বাঁচার জন্য মুক্তি পেতে পারেন। কারণ ঘরোয়া উপায়, অনেক বেশি প্রমাণিত। তারপরেও ডাক্তারের চিকিৎসা নেওয়াটা আপনার জন্য ভালো হবে। যদি কিনা আপনার সর্দি কিংবা কাশি চরম আকারে পৌঁছে যায়।

নাকের সর্দি দূর করার ঔষধ

নাকের সর্দি দূর করার জন্য বিভিন্ন রকমের ঔষধ খাওয়া উচিত। তবে চেষ্টা করবেন হোমিও ঔষধ খুব সহজে ব্যবহার না করার। কেননা হোমিও ঔষধ সব সময় সঠিক চিকিৎসা দেয় না। এজন্য প্রথমে এলাপতি ওষুধ খাবেন। এরপর, যদি দেখেন কমছে না, তখন আপনি হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বিভিন্ন রকমের ঔষধ সেবন করতে পারেন। তবে নাকের সর্দি দূর করার জন্য কখনো সর্দির ওষুধ খাবেন না। 
আরো পড়ুনঃ নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত সম্পর্কে জানুন
কেননা সর্দির ঔষধ খেলে অনেক সময় সর্দি অর্থাৎ নাকের পানি পড়া বন্ধ হবে ঠিকই কিন্তু আপনার মাথা ব্যথা প্রচণ্ড পরিমাণে হতে থাকবে। অর্থাৎ এত পরিমাণে মাথা ব্যথা করবে যে আপনি এক ফোটাও শান্তি পাবেন না। যদি ওষুধ খেলে একটার বদলে আরেকটা রোগ হয়ে যায় তাহলে সেই ওষুধ কিসের জন্য খাবেন আপনি। সুতরাং চেষ্টা করবেন এমন ঔষধ খাওয়ার যেটা খেলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না। এরকম ধরনের ঔষধ সেবন করার চেষ্টা করবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন সর্দি হলে করণীয় কি কি এবং নাকের শরীরে দূর করার কি ঔষধ আছে।

সর্দির ট্যাবলেট এর নাম

অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে ভাইয়া সর্দি হলে করণীয় কি কি এবং সর্দির কি কি ওষুধ রয়েছে। এবং কি কি ট্যাবলেট রয়েছে এ সকল ট্যাবলেটের নাম কি কি, আর কোন ট্যাবলেট খেলে খুব তাড়াতাড়ি সর্দি সেরে যাবে। এগুলো একটু বিস্তারিত জানাবেন। তো তাদের জন্যই আজকে পুরো পোস্টে লিখা হয়েছে বিস্তারিত করতে থাকুন, নিচে ১০ সর্দির ট্যাবলেট এর নাম দেয়া হলোঃ
  • হিস্টামিন ( Histachin ) Tablet .
  • ফেক্সো ( Fexo 60 ) Tablet .
  • এন্টিবায়োটি ( Antiniotic ) Tablet .
  • নিউ সিলর ( Neocilor ) Tablet .
  • নাপা এক্সট্রা ( Napa Extra ) Tablet .
  • মেট্রিল ( Metril ) Tablet .
  • ফিলামেক্স ( Flamex 400 ) Tablet .
  • এইচ প্লাস ( Ace + ) Tablet .
  • হিস্টালেক ( Histalex ) Tablet .
  • ডেসলর ( Dslor ) Tablet .

সর্বশেষ পরামর্শ

প্রিয় পাঠক বিন্দু আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে সর্দি হলে করণীয় কি কি এবং কিভাবে আপনারা আপনাদের সুস্থ রাখবেন । এবং সর্দি হলে করণীয় কি কি এবং কি কি উপায়ে আপনারা আপনাদের চিকিৎসা করবেন ঘরোয়া পদ্ধতিতে। এবং এর সাথে সাথে কি কি ভাবে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন এবং কখন নিবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত বলা হয়েছে। 

আর তাছাড়া কোন কোন ট্যাবলেট খেলে দ্রুত আপনি সর্দি থেকে বাঁচতে পারবেন এবং নাক দিয়ে যে পানি পড়ে পানি পড়া থেকে বাঁচতে পারবেন আশা করি ওপরের বিস্তারিত ট্যাবলেট গুলো সঠিক পদ্ধতিতে সেবন করবেন না। আর যদি সঠিক পদ্ধতি সেবন করতে পারেন তাহলে আপনি সর্দি থেকে মুক্তি পেতে পারবেন। অন্যথায় সর্দি থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন আশা নেই। আসলে সর্দি টা অনেক সময় .৭ - ১০ দিনের মধ্যে সেরে যায়। 

কিন্তু কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে এই সর্দিটা অনেক সময় ছাড়ে না লেগেই থাকে। আশা করি পুরো পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং আপনি কিছু জানতে পেরেছেন। যদি আমাদের পোস্টে আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে কমেন্ট করে জানাবেন আরও চিকিৎসা সম্বন্ধে অনেক বিষয়ে আপনাদের সামনে তুলে ধরা হবে। এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারাও জানতে পারে সর্দি হলে করণীয় কি কি এ সম্পর্কে। আজকের মত এখানেই শেষ করছি সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url