সরকারি ভাবে জাপান যাওয়ার উপায় ২০২৪

আমরা অনেকেই স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায় খুঁজছি। অনেকেই আবার জানিনা কিভাবে বাংলাদেশ থেকে জাপানে যেতে হয় স্কলারশিপে। কিংবা জাপানের কাজের জন্য। এ সকল বিষয়ে আজকের পুরো পোস্টটি, সুতরাং বিস্তারিত পড়তে থাকুন আশা করি জানতে পারবেন।
স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে জাপান যেতে আমাদের কত সময় লাগতে পারে। এবং স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায় উপায়, কত টাকা লাগে জাপান যেত্‌ এবং এর পাশাপাশি বোয়েসেল জাপান যাওয়ার নিয়ম কিভাবে জানবো? বিস্তারিত জানতে নিম্নে পোস্টটি পড়তে থাকুন।

স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায়

স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান কিভাবে যাবেন। আসলে অনেকেই রয়েছে যারা জাপানি স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যায়, তবে জাপান পেছনের বছরগুলোতে বিগত বছরগুলোতে স্টুডেন্ট কম নিয়ে তারা ওই দেশে কাজের কর্মী নিয়োগ বেশি দিয়েছিল। আর এর সাথে সাথেই সরকার জাপানে স্টুডেন্টদেরকেও ঢুকিয়ে দিয়েছিল। 

তো এর পাশাপাশি যারা অনেকেই কাজের জন্য ভিসাতে যোগ দিয়েছিল তারা মোটামুটি ৪০০ লোকের মত নিয়োগ পেয়েছিল। তাই সংবাদ পত্রিকায় জানা গিয়েছে যে সরকার বাংলাদেশ থেকে জাপানে আরো অনেক কর্মীসহ স্টুডেন্ট নিয়োগ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ প্রবাসী অর্থাৎ জাপান প্রতিনিধিদের সাথে আলাপ-আলোচনা করতেছেন। 

তারা অর্থাৎ ওই দেশের প্রতিনিধিবন বলতেছে যে আপনারা আপনাদের কর্মীদেরকে অধিকতার ভাষা শিক্ষা এবং দক্ষতা অর্জন করতে বলবেন আশা করি তাহলে জাপানে তারা স্টুডেন্ট ভিসা পেয়ে যাবে। এবং আমরাও তাদেরকে নিয়ে নেব। তো এখন জাপানি স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাদেরকে যেই যে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে সেগুলো হলো এসএসসি সম্মান পরীক্ষায় আপনাকে উত্তীর্ণ হতে হবে। 
এর পাশাপাশি ব্যাচেলার ডিগ্রি অর্থাৎ গ্রাজুয়েশন আপনাকে কমপ্লিট করতে হবে। এরপরে কিনা আপনাকে পোস্ট গ্রেজুয়েশনের জন্য আবেদন করতে হবে। তবে আপনি বাংলাদেশ থেকে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করে জাপানে মোস্ট ডিগ্রী নেওয়ার জন্য আপনি সেখানে গবেষণার কাজের জন্য হায়ার এডুকেশনের ভিসা নিয়ে যেতে পারেন। 

তবে যদি আপনি অন্যান্য দেশে অর্থাৎ মালয়েশিয়া কিংবা সিঙ্গাপুরের দিকে যদি স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যান কিংবা ভ্রমণ ভিসা নিয়ে যান তাহলে আপনাকে কোন সমস্যায় পড়তে হবে না কারণ ওই সকল দেশের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যাওয়ার জন্য সুযোগ সবসময় বেশি থাকে। তবে কাজের জন্য গেলে সেটা একটু ঝামেলার বিষয় হয়ে যায়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায়।

জাপান যেতে কত টাকা লাগে

কে পাঠক কিন্তু অনেকে জানতে চেয়েছেন যে ভাইয়া জাপান যেতে এখন বর্তমানে কত টাকা করে খরচ হয় কত টাকা লাগে, তো জাপান যেতে এখন বর্তমানে সর্বনিম্ন আপনার ১৫ থেকে ১৮ লাখ টাকা। এবং সর্বোচ্চ দিকে গেলে ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকার মধ্যে জাপানে যাওয়া যায়। 

তবে আপনাকে মনে রাখতে হবে যদি আপনি সরকারি ভাবে যেতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ কম হবে। অর্থাৎ সেটাকে খরচ বলাই চলে না এরকম খরচে যেতে পারবেন।. আর সে ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে জাপানে যাওয়ার পূর্বে আপনাকে অনেক দক্ষতা অর্জন করতে হবে ভাষা শিখতে হবে এরপরে আপনি সুযোগ পাবেন। 

আর যদি আপনি মনে করেন বেসরকারি ভাবে যাবেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার যদি পড়াশোনার উদ্দেশ্যে হয় তাহলে ওই যে বললাম , ১৫ থেকে ১৮ লাখ টাকার মধ্যে যেতে পারবেন। তবে স্টুডেন্ট ভিসায় বর্তমানে জাপান যাওয়ার খরচটা একটু বৃদ্ধি পেয়েছে। আর তাছাড়া যদি আপনি জাপানে কোন কাজের জন্য নির্বাচিত হয়ে বাংলাদেশ থেকে জাপান যেতে চান তাহলে, 

সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ অনেকটাই কম হবে। এমনকি যদি আপনি সরকারিভাবে বাংলাদেশ থেকে জাপানে যান তাদের জন্য তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ওখানে গিয়ে কোন কাজের চিন্তা করতে হবে না। আপনি বাংলাদেশ থেকেই কাজের ভিসা নিয়ে জাপানে যেতে পারবেন, এজন্য নির্ধারিত কাজ শিখে আপনাকে বাইরে যাওয়া উচিত।

জাপানে সর্বনিম্ন বেতন কত

আপনারা যারা জাপানে শ্রমিক হিসেবে যাওয়ার এবং সেখানে কাজ করার চিন্তা ভাবনা করতেছেন অর্থাৎ সেখানে কেমন পারিশ্রমিক হবে এ বিষয়টা অনেকেই জানেন না, তো এই বিষয়টি এই পোস্টটি আজকে তাদের জন্যই। সুতরাং জাপানে একজন শ্রমিকের সর্বনিম্ন বেতন এখন বর্তমানে প্রায় .৮০ - ৯০ হাজার টাকার মতো। 

তাছাড়া বর্তমানে যারা জাপানে কাজের জন্য যাইতে চাচ্ছেন তাদের উচিত হবে যেন তারা অভিজ্ঞতা দক্ষতা অর্জন করে দেশে থেকেই এই সকল কিছু অর্জন করে সেখানে যাওয়ার। কেননা তারা অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিদেরকেই কাজের জন্য সিলেক্ট করে নেই। আর তাছাড়া আপনি যখন অদক্ষ তা অর্জন করে জাপানে যাবেন কোন কাজের জন্য তখন আপনাকে তেমন কোন গুরুত্ব দেওয়া হবে না সেখানে। 

কারণ তারা দক্ষ শ্রমিকদেরকেই মাসে বর্তমানে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা বেতন দিয়ে থাকে। আর এরকম ভাবে যদি কোন শ্রমিক ওই দেশে কাজ করতেই থাকে করতেই থাকে তাহলে একসময় ওই কোম্পানি তাকে তার বেতন আরো বৃদ্ধি করে দিবে। 

অর্থাৎ পরবর্তীতে আপনার বেতন সেখানে এক লাখ পার হয়ে যেতে পারে। তাই এখন যারা বর্তমানে জাপান যেতে চাচ্ছেন কাজের জন্য তাদের পরামর্শ দিব তারা যেন দেশে থেকেই বিভিন্ন কাজের দক্ষতা অর্জন করে তারপরে যায়। কারণ এতে করে তাদের অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে।

জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি

স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায় সম্পর্কে কিছু জেনেছি। এবার জানবো চলুন জাপানে কোন কাজে চাহিদাটা এখন বর্তমানে বেশি। আসলে বর্তমানে যারা প্রবাসী হিসেবে শ্রমিক হিসেবে জাপানে যাইতে চায় তাদের কেয়ারিং মেনের কাজটা বেশি শিখে যাওয়া উচিত, কেননা এখন জাপানে কেয়ারিংম্যানের কাজের চাহিদাটা অনেকটা বেশি। 
স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায়
আর এছাড়াও জাপানে যদি যান তাহলে সেখানে কৃষি কাজের চাহিদা তাও কম নয়, সেটাও অনেক বেশি। সুতরাং আপনি কৃষি কাজের বেতন ওখানে অনেক বেশি নিতে পারবেন। তবে আপনাকে দেশে থেকেই কৃষি কাজের কাজটা বেশি করতে হবে, অর্থাৎ দক্ষ হতে হবে। তাছাড়া ওই দেশের কন্সট্রাকশন যে সকল কোম্পানিগুলো রয়েছে ওই সকল কোম্পানিগুলোতেও তারা খুব বেশি কাজ দিয়ে থাকে, 
তার কারণ আমাদের সবসময় মনে রাখা উচিত জাপান হচ্ছে একটি অর্থনৈতিক দেশ যেটা কিনা বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম দেশ হিসেবে পরিচিত। আর বর্তমানে জাপানে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন কাজের সুযোগ তারা করে দিচ্ছে প্রবাসীদের জন্য। আসলে বর্তমানে জাপানে যে পরিমাণ কাজের চাপ বেড়ে গেছে তাতে তারা অনেকটাই কর্মীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। 

সুতরাং তাদের দরকার অধিক বেশি কর্মীর আর সেক্ষেত্রে তারা যেরকম কর্মী চাচ্ছে, সেরকম টাইপের কর্মী একমাত্র বাংলাদেশের রয়েছে যারা কিনা কৃষি খেতে কাজ এবং কেয়ারিং ম্যানের কাজ অনেকটা বেশি করে থাকে। তাই স্টুডেন্ট ভিসায় জাপানে যাওয়ার চেয়ে এখন, কাজের জন্য জাপানি যাওয়া অধিক বেশি শ্রেয়। এছাড়া ওই দেশে যে সকল কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো হলো, 

বর্তমানে সেখানে ক্লিনিং পদে ব্যাপকভাবে তারা চাকরি দিয়ে থাকে। কারণ কিছুদিন পূর্বে তারা এরকম নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে তাদের ওয়েবসাইটগুলোতে যে তাদের দেশে ক্লিনিং পদে অনেক কর্মীর দরকার। এবং তারা বলে দিয়েছে যে কেউ যদি এইসব গোল কাজে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে তারা জাপানি এসে এই সকল কাজগুলো করতে পারেন। 

কিন্তু সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে মনে রাখতে হবে যে জাপানি ভাষা অর্থাৎ এনফোর এবং n3 পাশ করে যেতে হবে। এর পরে আপনি জাপানে কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনি যে ছবিটা আবেদনটা করবেন সেই সিভিতে মিনিমাম আপনার খুব ভালো একটি দক্ষতা উল্লেখ করে দিবেন। অর্থাৎ আপনি এর আগে দেশে কোথাও এই কাজটি করেছেন কিনা, 

এই সকল বিষয়ে এবং আপনার কোন অভিজ্ঞতা রয়েছে কিনা এবং কতদিন যাবত ধরে আপনি ওই কাজটা করেছেন যে কাজটি আপনি তাদের দেশে করতে চাচ্ছেন এ সকল বিষয়ে আপনি পুরোপুরি আবেদনের মধ্যে তুলে ধরবেন। সেক্ষেত্রে আপনি ওখানে ক্লিনিং পদসহ ড্রাইভিং রেস্টুরেন্ট এবং শপিংমলে ক্লিনিং পদে চাকরি করতে পারবেন। এ সকল কাজের চাহিদা জাপানে অনেকটা বেশি।

জাপান ভ্রমণ ভিসা

অনেকেই জিজ্ঞাসা করেছেন যে স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকটা জানলাম কিন্তু, জাপানের ভ্রমণ ভিসা কিভাবে করব । যদি আপনি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে আশা করি আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আসলে এখন বর্তমান সময়ে বলা চলে জাপান ভ্রমণ ভিসা পূর্বে যেরকম ছিল এখন সেটা অনেকটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

কেননা অনেকটা মহামারীর কারণে জাপানে ভ্রমণ ভিসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সেটা তবে আবার চালু হয়ে গেছে কিন্তু চিন্তা ভাবনা করছে জাপান সরকার যারা ভ্রমণ করতে আসবে তাদেরকে নিয়ে। তাই আপনাদের মধ্যে কেউ যদি জাপানে ভ্রমণ বিচারই যেতে চান তাহলে তাকে পূর্বেই ভিসাটা চেক করে নিতে হবে ভালোভাবে যে আপডেট করা আছে কিনা।

আর এর মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হয়ে যেতে পারবেন জাপানে ভ্রমণ ভিসা সম্পর্কে পুরোপুরি। তবে আপনি যদি জাপান ছাড়া অন্যান্য কোন দেশে যদি ভ্রমণের জন্য যেতে চান যেমন ধরেন মালয়েশিয়া দুবাই চায়না এ সকল জায়গায় যদি যেতে চান তাহলে আপনাকে কোন ঝামেলার মধ্যে পড়তে হবে না এমনকি কোন জটিলতার মধ্যেও পড়তে হবে না। আপনি সরাসরি টিকিট করে ভিসা করে আপনি এ সকল দেশের ভ্রমণ করতে পারবেন। 

তবে আপনাকে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে আপনি যদি জাপানে কিংবা যে কোন দেশেই হোক না কেন ভ্রমণ বিষয়ে যান এবং সেখানে গিয়ে যদি আপনি কাজ করতে শুরু করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে জরিমানা করার সুযোগ রয়েছে । সে ক্ষেত্রে আপনাকে খুবই সতর্ক থাকতে হবে যেন ওই দেশে ভ্রমণের ভিসা নিয়ে কোন টাকা কামানো হয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায় সহ ভ্রমণ ভিসা সম্পর্কে।

জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা

  • স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার জন্য আপনার যে শিক্ষাগত যোগ্যতা দরকার হবে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আপনাকে ন্যূনতম এইচএসসি আলিম ডিপ্লোমা সমমান পরীক্ষায় পাশ করতে হবে। আর তাছাড়া যদি আপনি মাস্টার্স অনার্স এ সকল পড়ুয়া হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে জাপানে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। জাপানি ভিসার ক্ষেত্রে একটি স্টাডি কাপ রয়েছে যেটা কিনা আপনি .৫ বছরের জন্য যেতে পারবেন অর্থাৎ এর বয়সসীমা ৫ বছর। সুতরাং চলুন নিচে জেনে আসি জাপান যেতে আপনার কি কি শিক্ষাগত যোগ্যতার দরকার হবে।
  • আপনাকে এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাশ করতে হবে।
  • এছাড়াও মাস্টার্স অনার্স স্টুডেন্ট যদি হয়ে থাকেন তাহলে আপনি যেতে পারবেন।
  • আপনার বয়স হতে হবে ত্রিশের নিচে।
  • জাপান স্টাডি কাপ রয়েছে সেটি আপনার জন্য পাঁচ বছরের গ্রহণযোগ্য হবে।
  • আপনাকে জাপানি এন ফোর এন থ্রি এতে পাশ করা লাগবে।
  • জাপানি নিয়ম-কানুন গুলো ভালো করে আয়ত্ত করে যেতে হবে।
  • স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার ক্ষেত্রে এই সকল বিষয়গুলো অতিব জরুরী। অর্থাৎ জাপান যেতে এই সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগবে

শেষ কথা

আশা করি বুঝতে পেরেছেন স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায় অর্থাৎ কিভাবে আপনি স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে জাপান যাবেন পড়াশোনা করার জন্য। এবং সেখানে গিয়ে আপনি কি কি সুযোগ সুবিধা পাবেন এই সকল বিষয়ে বিস্তারিতভাবে উপরে আলোচনা করা হয়েছে আপনারা উপকৃত হয়েছেন মনে করি। 
তাছাড়া আপনার কি কি শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগবে এবং আপনার সেখানে গিয়ে আপনি কি কোন কাজ করতে পারবেন কিনা কিংবা আপনি ওখানে যদি কোন কাজের জন্য যান তাহলে সেখানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন এখন কত বেশি এই সকল বিষয়েই, 

আপনারা পুরোপুরি ধারণা পেয়েছেন যে স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায় সম্পর্কে। আশা করি আমাদের পুরো পোষ্টটি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং এরকম আরো কিছু পোস্ট আপনাদের সামনে তুলে ধরব ইনশাল্লাহ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url