চীন দেশে যাওয়ার উপায় - ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া

 

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকে আলোচনা করব চীন দেশে যাওয়ার উপায় কি, এবং এর সাথে ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া কত। এবং এর সাথে সাথে চীনে আপনি পড়ার খরচ কিভাবে চালাবেন, এ সকল বিষয়ে আলোচনা করব বিস্তারিত পোস্টটি পড়তে থাকুন।
চীন দেশে যাওয়ার উপায় - ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া
চীন দেশে যাওয়ার উপায় এবং ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া কত এবং চিনে ইঞ্জিনিয়ারিং স্কলারশিপ নেওয়ার এবং চীনে কাজের ভিসা সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। তো এই সকল বিষয়ে জানতে চাইলে নিম্নের পোস্টটি সম্পন্ন পড়তে থাকুন।

বাংলাদেশ থেকে চীন যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে চীনে যেতে কত টাকা খরচ হয় কিংবা কিভাবে যাবেন। এবং চীন দেশে যাওয়ার উপায় কি ? চলুন তাহলে জেনে আসি যে বাংলাদেশ থেকে চীন যেতে কত টাকা লাগে। আসলে আমাদের মধ্যে অনেকেই জানিনা এই বিষয়টা। আসলে সিম যেতে আপনার কতটা খরচ হবে সেটি বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করবে। আর সেগুলোর উপর ভিত্তি করে আপনার কতটা খরচ হবে এই সকল বিষয়েই, কথা বলব। চলুন জেনে আসি।
ভিসা প্রসেসিং করাঃ প্রথমে বলবো ভিসার কথা আপনি যদি ভিসা প্রসেসিং করেন তাহলে সেখানে আপনাকে ১৫৯.৯৯ ডলার দিতে হতে পারে। যেটা কিনা আপনার বাংলাদেশি টাকার হতে পারে ২৬ হাজার টাকা। সেক্ষেত্রে আপনার ভিসার ধরণভেদে আপনার খরচ হবে।
পাসপোর্ট ফিঃ পাসপোর্ট সম্পর্কে যদি বলতে চাই, তাহলে সেটি আপনার ধরেন বর্তমান সময়ে যেটা আপনি -৭ হাজার থেকে সাড়ে ১০ হাজার টাকায় পাসপোর্ট করা যেতে পারে। এবং আপনি সেটি করতে পারবেন। এখন এটি অনেক সময় ওঠানামা করে এর দাম।
বিমান ভাড়াঃ বিমান ভাড়া হলো যদি আপনি আপনার বিমান ভাড়া, ভালো সিট নেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার সেটার দাম বেশি পড়বে। এক্ষেত্রে মিডিয়ামটাই ব্যবহার করবেন সেটা ৪০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে যায়।
চীনে পৌঁছানোর পরঃ এখন আপনি যখন চীনে পৌঁছাবেন তখন সে ক্ষেত্রে আপনার থাকার খরচ সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে ১০ হাজারও হতে পারে ২০ হাজারও হতে পারে।
খাওয়া বাবদঃ চিনে গিয়ে এটাও আপনার উপর নির্ভর করবে আপনি কেমন, ভাবে খেতে চান। নরমাল কোয়ালিটি নাকি হাই কোয়ালিটি।

আর তাছাড়া এর পাশাপাশি আপনি সেখানে যাবেন এবং সেখানে পরিবহন করার জন্য যে ভাড়াটা দরকার সেক্ষেত্রে আপনি পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা ব্যয় করতে পারেন। আসলে সর্বোপরি কথা হলো আপনি সেখানে কেমন ভাবে জীবন যাপন করতে চান কেমন ভাবে থাকতে চান সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে এবং সেটা আপনার থাকার উপর খরচ টাও নির্ভর করবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন চীন দেশে যাওয়ার উপায় সম্পর্কে।

চীনে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়

আমাদের সকলের ইচ্ছা হয় কেউ না কেউ বাহিরে গিয়ে পড়াশোনা করার। তো সেই ক্ষেত্রে বলতে গেলে এখন বাহিরে পড়াশোনার মধ্যে খরচ কমের মধ্যে সবচাইতে ভালো পড়াশুনা এখন চায়নাতে বলা চলে। তো এখন অনেকেই জানতে চেয়েছেন চীনের স্কলারশিপ পাব কিভাবে এর উপায় কি। তো তাদেরকে বলবো যে, 

যদি কেউ চায়নাতে স্কলারশিপের জন্য সরাসরি আবেদন করে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে আবেদন করে তাহলে স্কলারশিপ পাওয়ার সম্ভাবনাটা অনেক বেশি থাকে। আর যদি আপনি যে কোন দূতাবাস কিংবা এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে স্কলারশিপ প্রতিযোগিতা হয় এবং সেখানে আপনার আবেদনটা অনেক সময় পূরণ হয়না। 

আবার অনেকেই আছে যারা চান্স পেয়ে যায়। অর্থাৎ যারা দূতাবাস কিংবা যে কোন এজেন্সির মাধ্যমে যদি আবেদন করে তাহলে তাদের অনেক সময় চায়নাতে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে, স্কলারশিপে। তো আপনাকে জানতে হবে যে চায়নাতে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য যোগ্যতা কেমন দরকার। এইটা আমাদের হয়তো অনেকের জানা নেই। 

আসলে চায়নাতে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য যদি আপনার ন্যূনতম যোগ্যতা থাকে অর্থাৎ আপনি এসএসসি কিংবা এসএসসি পাস হয়ে থাকেন তাহলে সেই সাথে নির্দিষ্ট একটি যদি আপনার বয়স সীমা থাকে তাহলে, নির্দিষ্ট একটি বয়স সীমা অনুযায়ী আপনাকে আবেদন করতে হয় হয়তোবা ইঞ্জিনিয়ারিং নয়তো মাস্টার্স।

চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং স্কলারশিপ

আসলে আমরা এখন উচ্চ শিক্ষার জন্য বিভিন্ন দেশেই পড়াশোনা করার জন্য খবরাখবর নেই। তো এখন বাহিরের দেশে পড়াশোনা করার জন্য সবচাইতে ভালো একটি দেশ হল চীন। কারণ কি এখানে অনেক কম খরচে আপনি ভালো ভালো ভার্সিটিতে পড়াশোনা করতে পারবেন। এখন অনেকেই বলেছেন যে চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং স্কলারশিপ করার জন্য যেতে চাই, 

তাহলে সেখানে আমার ইঞ্জিনিয়ারিং স্কলারশিপ এর খরচ কেমন হতে পারে এবং এ বিষয়ে একটু আলোচনা করবেন। তো এই বিষয়ে নিম্নে কিছু আলোচনা আপনাদের জন্য করা হলো। এমনকি আপনি যদি চীন দেশে পড়াশোনা করতে চান তাহলে সেখানে তারা আপনাকে অনেক সুযোগ সুবিধা দিবে। চলুন সে সকল সুযোগ সুবিধাগুলো বিস্তারিত জেনে আসি।
  • আপনাকে ফ্রি টিউশনি করাবে।
  • আপনাকে হোস্টেল ফ্রি দিয়ে দিবে।
  • এমনকি প্রতিমাসে আপনি বাংলাদেশী টাকায় যদি ধরা যায়.৫০০০ থেকে ৪৭ হাজার টাকা বৃত্তির সুবিধা পেয়ে যাবেন।
তো এই সকল সুযোগ সুবিধাগুলো আপনি তখনই পাবেন যখন আপনি পুরো স্ক্লারশিপের জন্য আবেদন করবেন। আবার যদি আপনি পুরো স্ক্লারশিপ এ না গিয়ে যদি হাফ স্কলারশিপ এ যান, তাহলে আপনি সেক্ষেত্রে হাফ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। আর তাছাড়াও আপনি যদি চীনে ইঞ্জিনিয়ারিং স্কলারশিপ এর জন্য করতে গিয়ে থাকেন, তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু প্রোগ্রাম সমূহ গুলো ফ্রি দিবে সেগুলো হলোঃ
  • ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাচেলর প্রোগ্রামগুলোর জন্য আপনি পেয়ে যাবেন তিন থেকে চার বছর পর্যন্ত।
  • এবং এমবিবিএস শেষ করার জন্য আপনি পেয়ে যাবেন 5 বছর।
  • ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম গুলোর জন্য আপনি পেয়ে যাবেন৩ - ৪ বছর।
  • তো আশা করি বুঝতে পেরেছেন চীন দেশে যদি আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং স্কলারশিপে যান তাহলে কি কি সুযোগ সুবিধা পাবেন এবং এর সাথে সাথে আপনি কি কি সুবিধা গুলো ভোগ করবেন।

চীনে পড়াশোনার খরচ

আমরা অনেকেই জানি না যে হচ্ছে চিনে গেলে পড়াশোনার জন্য কেমন খরচ হতে পারে। কিংবা ওই দেশে গেলে আমরা কি কি সুযোগ সুবিধা পাবো, এটা অনেকেই জানিনা। তো চিনে পড়াশোনার খরচ কেমন এই বিষয়ে যদি আপনার জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন আশা করি আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

তো আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে চায়নাতে গিয়ে ব্যক্তির মাধ্যমে যদি যান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার অল্প খরচ হবে। আর যদি আপনি ধরেন কোন ভিত্তি ছাড়াই কোন এজেন্সির মাধ্যমে কিংবা দূতাবাসের মাধ্যমে যেতে চান, তাহলে সে ক্ষেত্রেও খুব বেশি একটা খরচ হবে সেটা বলা চলে না। আপনি সে ক্ষেত্রে যদি ব্যবসায়ী শিক্ষা কিংবা কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা কিংবা মেডিকেল শিক্ষার জন্য, 
যদি যান সে ক্ষেত্রে আপনি অনেকটা কম খরচ হয়ে যেতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে মনে রাখবেন যে আপনার টিউশনি খরচ এবং সেখানে খাওয়ার খরচ সেটা আপনার ভার্সিটি অনুযায়ী অর্থাৎ সেখানে আপনি কেমন ভার্সিটিতে পড়াশোনা করবেন সেটা অনুযায়ী আপনার খরচ হবে। তবে আমার সঠিক জানামতে আপনি যদি চীনে পড়াশোনার জন্য যান, 

তাহলে আপনার প্রায় এক লক্ষ থেকে দেড় লক্ষ টাকার মতন খরচ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ আমিও এই ভাবেই চিনা পড়াশোনা করছি। তাহলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে মেইন কথাটা হলো আপনি কোন বিষয়ে পড়াশোনা করতে যাচ্ছেন সেখানে কেমন ভার্সিটিতে পড়তে যাচ্ছেন , সেটা আপনার পড়াশোনার উপর নির্ভর করবে সেখানকার খরচ। আশা করি বুঝতে পেরেছেন চীন দেশে যাওয়ার উপায় সম্পর্কে।

চীনে মেডিকেলে পড়ার যোগ্যতা

আপনি অবশ্যই জানতে চান যে সিনে মেডিকেল পড়ার যোগ্যতা সম্পর্কে। যদি তাই হয় তাহলে আপনি অবশ্যই সঠিক জায়গাতেই এসেছেন কারণ এখানে আপনাকে জানানো হবে চিনি মেডিকেল পড়ার কি কি যোগ্যতা লাগবে এই প্রসঙ্গে। তাহলে দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক আপনি চীন দেশে মেডিকেল পড়ার জন্য কেমন যোগ্যতার প্রয়োজন। 

আসলে এটা আমাদের প্রায় সকলেরই জানা যে চীন শুধু এশিয়া মহাদেশের মধ্যেই না এটি প্রায় বিশ্বের প্রত্যেকটা দেশগুলোর মধ্যে বৃহত্তম একটি দেশ। অর্থাৎ যারা চীন দেশে মেডিকেল করার জন্য যাইতে চাচ্ছেন তাদের পরিকল্পনা টা খুবই সুন্দর। আর আপনি চীনে নিশ্চয়ই মেডিকেল করতে যাচ্ছেন, 

সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ নির্ভর করবে আপনি কোথায় এবং কোন ভার্সিটিতে পড়াশোনা করবেন সেটার উপর। সাধারণত চীনে যারা মেডিকেল করতে যায় তাদের খরচ ২০ থেকে ৪০ লক্ষ টাকার মতন খরচ হয়ে থাকে। চলুন এবার জেনে আসি সিনেমায় মেডিকেল পড়ার যোগ্যতা কি কি লাগবে।
  • আপনার এসএসসি কিংবা এইচএসসিতে মিলে সর্বমোট পয়েন্ট থাকতে হবে ''৯।
  • আর যদি আপনার নয় পয়েন্ট এর নিচে হয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে স্কলারশিপ নিয়ে সেখানে যাওয়া ঠিক হবে না আর সেটা উচিত নয়।
  • আর সেক্ষেত্রে আপনি যদি চান এমবিবিএস টা শেষ করে এসেই দেশে ইন্টার্নশিপ করতে পারেন।
  • আর আমাদের বাংলাদেশ মেডিকেল পড়ার যে যোগ্যতা দরকার হয়, চীন দেশেও ঠিক প্রায় একই রকম যোগ্যতার প্রয়োজন হয়ে থাকে।

চীনে কাজের ভিসা

চীন আসলে এমন একটি দেশ যেখানে কিনা অনেক উন্নয়নশীল কাজ হয়ে থাকে। অর্থাৎ বর্তমান সময়ের মধ্যে ধরা চড়ে প্রভাবশালী একটি দেশ হচ্ছে চীন। সে ক্ষেত্রে অনেকেই সেখানে কাজের ভিসার জন্য যোগাযোগ করতে চাই অনেক জায়গায়। তো আপনি যদি চীনে কাজের ভিসা করার কোন বিষয় নিয়ে জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। 

কারণ এখানে আপনাকে জানানো হবে চিনে কাজের ভিসা সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। চীনে কাজের ভিসার জন্য বাংলাদেশে অনেকগুলো বিএমআইটি রয়েছে যেখানে কিনা আপনি যোগাযোগ করতে পারেন। আর এখনকার সময় সরকারি বেসরকারি সহ বিভিন্ন কোম্পানি কিংবা এজেন্সির মাধ্যমে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে, 

আপনি সেখান থেকে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। এমনকি এই সকল এজেন্সিতে রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আপনাকে নিয়োগ দিয়ে থাকবে। আর আপনাকে এ বিষয়টা মনে রাখতে হবে চায়নাতে স্টুডেন্ট ভিসা বাদে সকল বিষয় পাওয়াটা একটু ট্রাপ হয়ে যায়। তবে এটা নিয়ে ভয়ের কোন কারণ নেই আপনি কাজের ভিসার জন্য চায়নাতে নিয়োগ করতে পারেন। 

সে ক্ষেত্রে আপনাকে পার্সোনাল বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করতে হবে। তবে আপনাকে যে সমস্ত কাজগুলা শিখে যেতে হবে, সেগুলো হলো। আপনাকে ইলেকট্রনিক, মেকানি্ক, এবং, বিভিন্ন রকমের ইলেকট্রিশিয়ান কাজগুলো করে দক্ষতা অর্জন করে যেতে হবে। কারণ চীনে এই সকল কাজের চাহিদা গুলা অনেকটা বেশি হয়ে থাকে।

ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া

আপনারা অনেকে জানতে চেয়েছেন, চীন দেশে যাওয়ার উপায় কি এবং ঢাকা থেকে চায়না বিমান ভাড়া কত, আসলে ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া সেটা আপনাদের বিভিন্ন রকমের হতে পারে। অর্থাৎ আপনি কেমন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যেতে চান সেটার উপর ভিত্তি করবে। এখন যদি আপনি নরমালি ভাবে যেতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার৭০০০ হাজার থেকে ১১ হাজার টাকার মতন খরচ হতে পারে। 
তবে সে ক্ষেত্রে মনে রাখবেন আপনি, আপনাকে সঠিক সময়ে টিকিটটা কাটতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি টিকিট কেনার পরে অনেকগুলা সুযোগ-সুবিধা পেয়ে যাবেন। আর এর সাথে সাথে আপনি অল্প খরচও চায়নাতে যেতে পারবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন চীন দেশে যাওয়ার উপায় এবং ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া কেমন হয় এই সম্পর্কে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক মন্ডলী আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন চীন দেশে যাওয়ার উপায় কি এবং এর পাশাপাশি চীনে পড়াশোনা খরচ কেমন হতে পারে এবং স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় কি কি রয়েছে এবং তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং স্কলারশিপ এর সুযোগ সুবিধা কি কি রয়েছে এ সকল বিষয়ে, 

বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এছাড়াও আপনি চায়নাতে গিয়ে যদি কোন কাজ করতে চান। তাহলে সেখানে আপনার কি কি কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা লাগবে এ সকল বিষয়েও বলা হয়েছে। যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আজকের মত এখানেই শেষ করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url