ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায়

প্রিয় পাঠক বৃন্দ ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায় আমরা অনেকেই খুঁজি। কিন্তু আমরা জানি না যে ইউরিন ইনফেকশন কিভাবে দূর করব। চলুন তাহলে জেনে আসি ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায় সম্পর্কে।
ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায়
ইউরিন ইনফেকশন কতদিন থাকে, বা এটা হলে আমাদের কি কি সমস্যা হতে পারে। এবং এর পাশাপাশি ইউরিন ইনফেকশন হলে আমাদের কি কি খাবার খাওয়া উচিত, অর্থাৎ ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায় কি? এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে নিম্নে পোস্টটি পড়তে থাকুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায়

  • ইউরিন ইনফেকশন এর লক্ষণ
  • ইউরিন ইনফেকশনের ঔষধ
  • ইউরিন ইনফেকশন হলে কি সমস্যা হয়
  • ইউরিন ইনফেকশন হলে খাবার
  • বার বার ইউরিন ইনফেকশন
  • ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায়
  • সর্বশেষ পরামর্শ

ইউরিন ইনফেকশন এর লক্ষণ

মানব জীবনের প্রত্যেকটা অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মধ্যে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ হলো কিডনি। মানবের জন্য তার মস্তিষ্ক হৃদ যন্ত্র এবং মুখ চোখ নাক ইত্যাদি যেরকম ভাবে গুরুত্বপূর্ণ তেমনি মানব জীবনে প্রত্যেকটা ব্যক্তির দুইটা কিডনি তার কাছে খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ। 

আমরা জানি যে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকারক যাবতীয় যত অপ্রয়োজনীয় ও বর্জ্য পদার্থগুলো রয়েছে সেই সবগুলো কিডনির মধ্যে থাকে এবং সেগুলা ছোট ছোট ল্যাবরেটরি আকারে থাকে। নিয়মিত ভাবে দুই থেকে তিন লিটার মাত্র তৈরি হয় আমাদের এই ল্যাবরেটরীতে। 
আর এই মূত্রে থাকে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ যা কিনা আমাদের শরীরের জন্য বিষাক্ত এবং দূষিত, এগুলা আমাদের শরীরে যদি জমে থাকে তাহলে এটা আমাদের শরীরকে বিষাক্ত এবং রক্তকেউ দূষিত করতে পারে। আমরা অনেকেই জানিনা ইউরিন ইনফেকশন এর লক্ষণ কি কি বা কি কি হলে বুঝব যে আমাদের ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। চলুন তাহলে জেনে আসি ইউরিন ইনফেকশন এর লক্ষণ কি কি।
  • আপনার প্রস্রাব লালচে হওয়া বা গাঢ় হলুদ ধরনের হওয়া।
  • তলপেট এর দিকে তীব্রভাবে ব্যথা অনুভব হওয়া।
  • কিছুক্ষণ পর পর প্রসাবের চাপ হয়,কিন্তু প্রস্রাব না হওয়া।
  • ঘন ঘন বমি বমি ভাব হওয়া।
  • প্রস্রাবে এক ধরনের বাজে গন্ধ তৈরি হওয়া।
  • প্রস্রাব করার সময় অনেক জ্বালাপোড়া বা ব্যথা ভাব হওয়া।
  • সারাক্ষণ শরীরের মধ্যে জ্বর জ্বর ভাব কিংবা ঠান্ডা লাগা।
তাছাড়া নারীরা এই রোগের অধিক বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। এই লক্ষণগুলো জেনে রাখা উচিত কারণ যখন তখন এটা যে কারো হতে পারে। এ রোগটি বিশেষ করে যখন গরমের সময় চলে আসে তখন এটি সংক্রমণ বেশি দেখা দেয়। 

আর ইউরিনারি ইনফেকশনের বড় এক ধরনের লক্ষণ হচ্ছে আপনি যখন প্রস্রাব করবেন তখন প্রসাবে অনেক জ্বালাপোড়া করবে, এবং এর সাথে সাথে তলপেটে ব্যথা শুরু হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন, বা ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায় কি এ সম্পর্কে।

ইউরিন ইনফেকশনের ঔষধ

আপনার যদি ইউরিন ইনফেকশন হয়ে থাকে, আর আপনি যদি ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায় খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই সঠিক জায়গায় এসেছেন। আসলে ইউরিন ইনফেকশন এটি অনেক বড় ধরনের একটি সমস্যা। যেটাকে বলা হয় কিডনি সংক্রমন। 

সুতরাং যদি কারো ইউরিন ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলে সে কি কি ঔষধ সেবনের ফলে, তার ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে পারবে। চলুন নিম্নে কিছু ইউরিন ইনফেকশন দূর করার কিছু ট্যাবলেট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি।
  • Monocef - 200
  • Cefuroxime
  • Cefixime
  • Cefpodoxime
এছাড়াও যদি আপনার ইউরিন ইনফেকশন কবি গুরুতর হয়ে থাকে তাহলে আপনি এ সকল ঔষধ গুলো এন্টিবায়োটিক ঔষধ গুলো খাওয়ানো শুরু করবেন. সেগুলো হলো,
  • Ciprocin,
  • Cipro-A
  • Cipro
কি ঔষধ গুলা হলো ডাক্তারের পরামর্শ থেকে গৃহীত। সুতরাং আপনার যদি ইউরিন ইনফেকশন প্রচন্ড পরিমাণে হয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই এই সকল ঔষধ গুলা সেবন করাবেন আশা করি সে সুস্থতা লাভ করবন।

ইউরিন ইনফেকশন হলে কি সমস্যা হয়

ইউরিন ইনফেকশন এটি মূলত এমন এক ধরনের রোগ যা কিনা আমাদের শরীরকে খুব সহজেই নষ্ট করে দিতে পারে। কারণ এটি হল কিডনি গৃহীত একটি রোগ। এমনকি এটি আমাদের শরীরের যত রকমের ব্যাকটেরিয়া দূষিত মান আবর্জনা রয়েছে এগুলোর কারণে এটি মূলত হয়ে থাকে। 

সুতরাং আপনার যদি ইউরিন ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য বিভিন্ন ধরনের আরও বড় বড় রোগ ডেকে আনবে। সুতরাং আপনারা যদি ইউরিন ইনফেকশন হয় তাহলে আপনি অবশ্যই এই নিয়ম গুলা মেনে চলবেন।
  • প্রত্যেকদিন চেষ্টা করবেন কুসুম কুসুম গরম পানি করে গোসল করার।
  • প্রত্যেকদিন দুই থেকে তিন লিটার করে পানি পান করবেন।
  • নিয়মিত পুকুরের পানিতে গোসল করা থেকে বিরত থাকবেন।
  • অনেকক্ষণ ধরে প্রসাব আটকে রাখার চেষ্টাও করবেন না।
  • সব সময় চেষ্টা করবেন পাতলা এবং ঢিলা ঢালা কাপড় ব্যবহার করার।
  • পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করবেন এবং প্রত্যেকদিন নিয়মিতভাবে গোসল করবেন, এর পাশাপাশি মাসিকের সময় স্যানিটারি বা ন্যাপকিন ব্যবহার করবেন।
  • আপনার যদি এই ইনফেকশন অনেকবার হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন এবং এন্টিবায়োটিক সেবন করবেন।
  • চেষ্টা করবেন আপনার ডায়াবেটিস সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখার
তাছাড়া কোন ব্যক্তি যদি ইউরিন ইনফেকশন হয়ে যায় গুরুতর ভাবে, তাহলে ওই ব্যক্তির অনেক সময় কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এবং একটি সময়ের রোগী কিডনি বিকল হওয়ার ফলে জীবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যেতে পারে। সুতরাং ইউরিন ইনফেকশন এর সমস্যা হওয়ার পূর্বেই আমাদের এই সকল উপায় হল অবলম্বন করা উচিত।

ইউরিন ইনফেকশন হলে খাবার

যাদের ইউরিন ইনফেকশন হয় তাদের, যে সকল খাবারগুলো খাওয়া উচিত এবং যেগুলা খেলে তাদের এই সমস্যাটি খুবই তাড়াতাড়ি দূর হয়ে যাবে। ইউরিন ইনফেকশন এটি মূলত নারীদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা দেয়। আবার অনেক সময় যাদের প্রস্রাবের ইনফেকশন বেশি হয়ে থাকে, 
তাদের এই সমস্যাটি বেশি দেখা দেয় সে ছেলে হোক বা মেয়ে হোক উভয়ের ক্ষেত্রে হয়ে যায়। এবং আপনারা যদি এই সমস্যাটি দীর্ঘ সময় হয়ে থাকে তাহলে আপনি কি কি খাবার খেয়ে আপনি সুস্থ হতে পারেন, চলুন জেনে আসি।

ব্রুকলিঃ ব্রকলি এমন একটি খাবার যার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এবং যেটি কিনা আপনার প্রস্রাবকে এসিডিটিক ইনফেকশন এর মধ্যে থেকে অর্থাৎ ইউরিন ইনফেকশন এর মধ্য থেকে বাঁচাতে পারবে, কারণ এটি শরীরের ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাধা সৃষ্টি করে। এর পাশাপাশি এটি আপনার দেহের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে তুলবে।

দারুচিনিঃ দারুচিনি বলতে গেলে এটি এক ধরনের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল খাবার যা কিনা আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বেড়ে উঠতে বাধা দান করে। এমনকি গবেষণায় জানা গেছে যে এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যাদের ইউরিন ইনফেকশন হয় তাদের জন্য এটি ভাইরাসকে প্রতিরোধ করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাহায্য করে।

ক্রেনবেরি জুসঃ ট্রেন বেরি জুস এটি মূলত লাল রংয়ের জাম জাতীয় এক ধরনের ফল। যা কিনা আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া পদার্থগুলোকে বের করে দেয়। এবং এর পাশাপাশি এর মধ্যে থাকা ক্যারোটিন ও এন্টি এক্সিডেন্ট এবং লাইকোপেন রয়েছে যা কিনা আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি জিনিস।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন ইউরিন ইনফেকশন হলে আপনারা রোগীকে এ সকল খাবার গুলা খাওয়াবেন, আশা করি রোগী অল্প দিনের মধ্যেই ইউরিন ইনফেকশন এর সমস্যা থেকে বাঁচতে পারবে।

বার বার ইউরিন ইনফেকশন

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যাদের ইউরিন ইনফেকশন ঘন ঘন হতে থাকে। আর এটি মূলত আমাদের শরীরে যখন শর্করার মাত্রা অধিক বেশি হারে হয়ে যায় তখন এটি আমাদের ইনফেকশনের সমস্যা দেখা দেয়। আর এটি যখন বারবার হবে তখন এটি আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চলুন জেনে আসি বারবার ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার কি কি কারণ রয়েছে যেগুলোর কারণে এই সমস্যাটা আমাদের বারবার হয়ে থাকে।
  • আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা সারাদিনে খুব কম পরিমাণ পানি পান করেন। এতে করে আপনার শরীরটা অনেকটা শুকনো হয়ে যায়, আর আপনার শরীরের পানির যে চাহিদা সেই সঠিক চাহিদাটা মেটে না। আর এ কারণেও ইনফেকশন সমস্যা হতে পারে।
  • সব সময় আটোসাটো কাপড় পড়ে থাকলে অনেক সময় এটি আমাদের শরীরের মধ্যে ঘাম জমে যায় এবং দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। আর এই সময় এটি আমাদের সংক্রমণ করে থাকে।
  • এমনকি সহবাসের পরে আপনারা ভালো করে আপনাদের গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করে ধুয়ে নিবেন। তা না হলে তখন থেকে এই সংক্রমণটি আবার হতে পারে।
  • আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে আপনার বাথ রুম চেপে রাখেন তাহলে এতে করে আপনার ব্লাডের উপর অনেক বেশি প্রেসার করতে থাকে। এর ফলে তখন এটি কারনে আপনার ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হয় এবং আপনার তখন ইউরিন ইনফেকশন অ্যাটাক করে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন বারবার ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার কি কি কারণ রয়েছে। অর্থাৎ সর্বোপরি কথা হলো আপনাকে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে নয়তো একবার ভালো হয়ে গেলে আবার আপনার এই সমস্যাটা দেখা দিতে পারে।

ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায়

আপনারা যদি ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাদের, কিছু কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি এবং এর সাথে সাথে কিছু ঔষধ সেবন করতে হবে। আপনি যদি আপনার ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। কারণ ইউরিন ইনফেকশন এটি একটি মূলত ভাইরাসজনিত বা ব্যাকটেরিয়া জনিত সংক্রমন। 

অর্থাৎ আপনার শরীরে যখন নোংরা জীবাণু ময়লা আবর্জনা ছড়িয়ে পড়বে তখন এটি আপনার শরীরে দেখা দিবে। বিশেষ করে এটি ইন্টার্নাল যে সকল দূষিত পদার্থ গুলা রয়েছে এই সকল দূষিত পদার্থ আমাদের কিডনিতে চলে যায় এবং কিডনিতে জমে যাওয়ার ফলে এটি আমাদের হয়ে থাকে, আর কিডনি হচ্ছে এমন একটি স্থান যেখানে সকল ধরনের বর্জ্য পদার্থ এসে জমা হয়। 

সুতরাং আমাদের সবসময় চেষ্টা করতে হবে মূত্র বেশিক্ষণ না চাপিয়ে রাখার বা যে কোন বাথরুম চাপলে আপনি চেষ্টা করবেন সেটি না চাপিয়ে রাখার। অর্থাৎ আপনাকে সর্বপ্রথম নিজেকেই এই রোগের প্রতিরোধ করতে হবে। এর পাশাপাশি আপনি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাবেন যেমন আপেল কমলা আঙ্গুর আনারস, এই সকল জাতীয় ফলগুলো বেশি বেশি খাবেন। 
এবং এর পাশাপাশি শাক-সবজি, সবুজ শাক পালং শাক, কচু শা্ক ইত্যাদি এই সকল শাকগুলো বেশি বেশি করে খাবেন। অর্থাৎ আপনার শরীরের যতটুকু পরিমাণ পারেন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ বাড়িয়ে তুলবেন। এবং চেষ্টা করবেন সবসময় শর্করার পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত যেন না হয় অর্থাৎ মাত্রার মধ্যে রাখার চেষ্টা করবেন। 

সুতরাং আপনার যদি ইউরিন ইনফেকশন খুবই ঘন ঘন হয় এতে করে আপনি প্রত্যেকদিন এক কাপ করে আনারসের রস সেবন করবেন। কারণ এতে করে কি হয় আনারসের মধ্যে রয়েছে ব্রোমেলাইন নামক এক ধরনের এনজাইম, যেটি কিনা আপনার ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে অধিক বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। 

এর সাথে সাথে আপনি ব্রেকিং সোডা ব্যবহার করতে পারেন কারণ এটি আপনার ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করবে। আশা করি এই সকল উপায় অবলম্বন করলে আপনি আপনার ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে পারবেন।

সর্বশেষ পরামর্শ

প্রিয় পাঠক মন্ডলী আজকের পুরো পোষ্টটি পড়ে আপনারা জানতে পারলেন, ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায় কি এই সম্পর্কে। এবং এর পাশাপাশি আপনি কি কি উপায়ে আপনার ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে পারবেন। বা কি কি খাদ্য খেলে আপনি আপনার ইনফেকশন দূর করতে পারবেন, 

বা কি কি ওষুধ সেবন করলে আপনি আপনার করতে পারবেন। তো আমাদের পুরো পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এবং আপনার বন্ধুদের কেউ শেয়ার করবেন যেন তারা উপকৃত হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url