বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত

 

প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা জানিনা যে বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত।যেগুলো কি ঔষধ সেবন করলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই আমরা আমাদের বাচ্চাদেরকে সুস্থ করে তুলতে পারব। তো চলুন বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এর পাশাপাশি এই সকল বিষয় নিয়ে আজকে আলোচনা করবো।
বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত
আপনাদের বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত   হবে এবং কোন কোন ঔষধ সেবন করে আপনি আপনার সন্তানের জ্বর কে ভালো করবেন এবং কি কি খাওয়া যাবেনা জ্বর হলে এবং কি কি ফল খাওয়া উচিত। তো এই সকল বিষয়ে সম্পূর্ণ জানতে হলে, আমাদের পোস্টটি বিস্তারিতভাবে পড়তে থাকুন আশা করি বুঝতে পারবেন।

জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত

বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত বা খাওয়াবেন, আসলে এখন প্রত্যেকটা পরিবার এই প্রত্যেকটা বাচ্চারই জ্বর লেগেই থাকতেছে। কেননা এখন একটি সিজন হল জ্বর আসার। এ সময় অনেকেই ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে জ্বর আসতেছে আবার অনেকেই আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে জ্বর আসতেছে। 

তো আমরা সকলেই চাই আমরা আমাদের সন্তানদেরকে সব সময় সুস্থতা যেন দেখতে পারি। সুতরাং সবসময় আমরা আমাদের বাচ্চাদের দিকে খেয়াল রাখব। যেন তারা বৃষ্টিতে না ভিজে এবং এমন কোথাও যেন না যায় যেখানে গেলে ডেঙ্গুর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সুতরাং আপনার বাচ্চার যদি খুব বেশি পরিমাণে জ্বর হয় তাহলে, কিভাবে বুঝবেন? 

আসলে ভাইরাস জনিত জর্জে বলা হয় সেগুলা সাধারণত ৫ থেকে ৭ দিন হয়ে থাকে। এবং সেগুলা প্রায় ১০২ থেকে একশ চার ফারেনহাইট ডিগ্রী পর্যন্ত হয়। এবং যখন ভাইরাস জনিত জ্বর আপনার সন্তানের হবে তখন আরো একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন যে তার পেশিতে প্রচন্ড ব্যথা, কিংবা চোখ লাল হওয়া সহ নাক দিয়ে পানি পড়া এবং কাশির সঙ্গে রক্ত বের হতে পারে। 

আর যখন এরকম জ্বর হয় তখনই আমরা চলে যায় প্যারাসিটামল এর দিকে। অনেক সময় হয় প্যারাসিটামল খাওয়ার পরেও সন্তানের জ্বর পুরোপুরি ছাড়ে না। বিশেষ করে খেয়াল করবেন যখন আপনার সন্তানের টাইফয়েড কিংবা ডেঙ্গু জ্বর হবে তখন, প্রথম দিকে নাপা কিংবা প্যারাসিটামল দিলেও আপনার সন্তানের জ্বর কমবে না। 

আর ওই সময় আবার তাই বলে খুব বেশি পরিমাণে প্যারাসিটামল খাওয়াবেন না। অনেকেই রয়েছে যে সন্তানের জ্বর কমছে না এরপরও বারবার প্যারাসিটামল খাওয়ায়েই যাচ্ছেন খাওয়ায়েই যাচ্ছেন , আপনার সন্তানের জ্বর কমবে না এর বিপরীত পার্শপ্রতিক্রিয়া জাতীয় কোন অসুখ হয়ে যেতে পারে। আসলে সব সময় এটা মনে রাখবেন যে শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হচ্ছে ৯৮.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট। 

আর একজন সম্পূর্ণ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইট এর বেশি যদি জ্বর হয়ে থাকে তাহলে ওই ব্যক্তির মনে করবেন লিভারে কিংবা কিডনিতে যদি কোন সমস্যা না থাকে তাহলে ওই ব্যক্তিকে ৫০০ মিলিগ্রামের দুইটা করে প্যারাসিটামল ঔষধ টানা এক সপ্তাহ ৮ ঘন্টা পর পর সেবন করতে বলবেন। আশা করি এই নামে যদি খেতে পারেন তাহলে আপনি আপনার সন্তানের জ্বর কমাতে পারবেন।

জ্বর হলে কি খাওয়া যাবে না

জ্বর হলে বাচ্চাকে কি খাওয়ানো যাবে না? আসলে এই কথাটা এরকম না যে জ্বর হলে আপনি আপনার সন্তানকে কিছুই খাওয়াতে পারবেন না। আর জ্বর যখন হয় কোন বাচ্চার তখন তার মুখে আসলে কোন রুচি থাকে না, অর্থাৎ তখন সে যেই জিনিসটা খেতে চায় তাকে সেটাই দিয়ে দেওয়া উচিত। কেননা তার মুখের রুচি ফেরার জন্য তাকে সবকিছুই খেতে হবে। তবে এমন কিছু খাওয়া যাবে না যেটা খাওয়ার ফলে তার জ্বর আরো বেশি আটকে ধরে। যেমন-
  • আপনার যদি খুব বেশি পরিমাণে জ্বর চলে আসে তাহলে আপনি ফাস্টফুট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
  • জ্বরের রোগীদের যেকোনো ধরনের তৈলাক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • জ্বরের রোগীদের বিশেষ করে ভাজাপোড়া এবং গুরুপাক খাবার যেগুলো রয়েছে এই সকল খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • এর সঙ্গে সঙ্গে জ্বরের রোগীদের শক্ত খাবার যেগুলো রয়েছে যেমন কফি কোলড্রিংস ইত্যাদি দুধ চা এগুলা না খাওয়াই ভালো।
  • আর যখন আপনি শক্ত কোন খাবার খাবেন তখন এটি আপনার অসুবিধা করবে। আর জ্বরের রোগীদের কখনো শক্ত খাবার দেওয়া ঠিক হবে না।
  • জ্বরের রোগীদের বিভিন্ন এসিডিটি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে এবং ঠান্ডা জাতীয় খাবার থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।
  • এ সকল খাবার গুলো জ্বরের রোগীদের খাওয়ানো যাবে না আর যদি খাওয়ান তাহলে তাদের এই জ্বর আরো বেশি আটকে ধরতে পারে।

জ্বর হলে কি স্যালাইন খাওয়া যাবে

অবশ্যই জ্বর হলে আপনি আপনার সন্তানকে স্যালাইন খাওয়াবেন কেননা স্যালাইনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ। যেটা আপনার সন্তানকে অধিক বেশি শক্তি যোগাতে সহযোগিতা করবে। আর কোন বাঁচার যখন জ্বর আসে তখন তার শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায় অর্থাৎ তখন সে পানি শূন্যতা হয়ে পড়ে। অতএব তাকে স্যালাইন খাওয়াতে হবে, 

এবং যদি পারেন তাহলে সেই স্যালাইন টা যেন বাড়িতে বানানো হয়। আর যদি বাড়িতে বানাতে অসুবিধা হয় তাহলে যত সম্ভব পারেন, এসএমসি ওর স্যালাই্‌ন খাওয়াবেন। কারণ স্যালাইন এমন একটি খাবার যেটি কিনা শরবতের মতন কাজ করে এবং আপনি যতই পরিশ্রম কিংবা, যতই খেটে আসেন না কেন একবার স্যালাইন খেলে আপনার সবকিছু পানি শূন্যতা পূরণ করে দিবে। 
আর যদি দেখেন আপনার সন্তানের ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে তাহলে আপনি অবশ্যই অবশ্যই তাকে স্যালাইন খাওয়াবেন। কেননা ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে বাছার শরীর থেকে পানি শূন্যতা বেশি হয়ে যায়। আবার যখন দেখবেন যদি জ্বর আপনার সন্তানের ১০৩ ডিগ্রী এর চাইতে বেশি হয়ে যায় তাহলে তাকে স্যালাইন ইঞ্জেকশন করে দিতে হবে। 

আর আপনারা সকলে জানেন যে জ্বর যখন হয়, তখন ধীরে ধীরে সন্তানের শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে যায় অর্থাৎ এই তাপমাত্রাটা কমিয়ে আনতে হলেও আপনার সন্তানকে স্যালাইনের পানি খেতে দিতে হবে। তবে স্যালাইন খাওয়া অনেক উপকারী যদি কোন ব্যক্তি জানে তাহলে অবশ্যই সেই ব্যক্তি তার সন্তানকে স্যালাইন খাওয়ানোর অভাব রাখবে না. আশা করি বুঝতে পেরেছেন বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত।

বাচ্চাদের জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা সন্তানের যদি একটু জ্বর হয় তাহলে আমরা আতকে যায়। আসলে আমাদের আতকানো টা ঠিক না, বাচ্চাকে সঠিক খাবার দিতে হবে এবং সঠিকভাবে ঔষধ সেবন করাতে হবে যেন বাচ্চা তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠে। বাচ্চার যখন দেখবেন অধিক পরিমাণে জ্বর আসছে জ্বরে তার শরীর পুড়ে যাচ্ছে তখন তাকে, নাপা কিংবা প্যারাসিটামল খেতে দিবেন। 

এতে যদি তার জ্বর না কমে তাহলে ভুলেও যেন হায়ার এন্টিবায়োটিক কিংবা কিন্তু এন্টিবায়োটিক ওষুধ বা কোন সিরাপ দিবেন না, কারণ বাচ্চারা ছোটকালে এন্টিবায়োটিক ধরে রাখার মতন শক্তি রাখেনা। সুতরাং ঔষধের এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত জানলেন এবং এর সাথে সাথে যদি পারেন তাহলে মাথাতে জলপটি দিয়ে রাখবেন যাতে করে তার শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা হলেও কমে যায়। 

অনেকে জানতে চেয়েছেন যে বাঁচার যখন জ্বর আসে তাহলে তাকে আসলে কি কি খাওয়ানো উচিত তার তো কখন মুখের রুচি থাকে না। তাহলে কি সে যেটা খেতে চায় সেটাই দেওয়া উচিত ? নাকি অন্য কোন কিছু খাওয়ানো লাগবে ? আসলে অন্য কিছু খাওয়ানো বলতে, বাচ্চাকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে। চলুন নিম্নে জেনে আসি বাচ্চাদের অধিক বেশি জ্বর হলে তাদেরকে কি কি খেতে দিবেন।
  • ডালের খিচুড়ি খেতে দিবেনঃ আপনার সন্তানের যখন অনেক বেশি জ্বর হয় এবং সে যখন কিছুই খেতে পারে না তখন তাকে ডালযুক্ত খিচুড়ি অর্থাৎ মোটরের ডাল কিংবা বরবটি ডাল, দিয়ে সবজি খিচুড়ি রান্না করবেন যাতে থাকবে প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায়। এবং চেষ্টা করবেন যে কোন মসলা এবং লবণ ছাড়া খাবারটি বানাতে। কারণ খুব বেশি মসলাযুক্ত খাবার খেলে তার পেটে সমস্যা হতে পারে এজন্য, খিচুড়িটা অনেকটা নরম করবেন এবং সে যেন খেয়ে শান্তি পেতে পারে এবং পেটে যেন গিয়ে সেটা কোন উলট-পালট না কাজ করে।
  • সুপ্য খেতে দিবেনঃ যখন দেখবেন আপনার সন্তান জোরে কিছু খাইতে পারতেছে না তখন আপনি নরম করে তাকে সুপ্য বানিয়ে দিবেন। যাতে করে সে এটা খেতে পারে এবং শক্তিশালী হতে পারে। আর খাবারের মধ্যে ছুপে এতটাই পুষ্টিকর খাবার যেটা তার হজম শক্তিও বাড়িয়ে দিবে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পূরণ করে দিবে। এজন্য যখন জ্বর হবে তখন তাকে পুষ্টিকর খাবার গুলো খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন এবং সবকিছু নরম নরম করে খাওয়াবেন।
  • ডালিয়া রান্না করে খাওয়াবেনঃ আপনি যখন রান্না করেন তখন প্রেশার উপকারের মধ্যে পানি দিয়ে গরম ডালিয়া রান্না করবেন কারণ এটি একটি পানি জাতীয় খাবার এবং এটি যদি আপনি আপনার সন্তানকে দেন তাহলে তার মধ্যে প্রোটিনের কোন ঘাটতি থাকবে না, এবং যদি পারেন এর মধ্যে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে দিতে পারেন বুস্ট করার জন্য।
  • সবজি জাতীয় খাবার খাওয়াবেনঃ সন্তানেরা যখন জ্বরের মধ্যে পড়ে থাকে তখন, যত চেষ্টা করবেন অন্যান্য বাহিরের ভাজা পড়া জিনিস না খাওইয়ে ঘরের মধ্যে সবজি নরম করে রান্না করে খাওয়ানোর। এবং খেয়াল রাখবেন যেন যে খাবার রান্না করতেছেন সেটা যেন পুষ্টিকর খাবার হয় যেমন বিলাতি মিষ্টি কুমড়া রসুন বাটা ইত্যাদি।
  • চেষ্টা করবেন আপনার স্তনের দুধ খাওয়ানোরঃ সব সময় খেয়াল রাখবেন যদি বাঁচার জ্বর চলে আসে তাহলে বাচ্চাকে যখন আপনি দুধ খাওয়াবেন তখন যেন পরিমাণ মতো দুধ দেখানো যায়। এবং অন্যান্য সবকিছু খাওয়ানোর পাশাপাশি দুধটা অবশ্যই খাওয়াবেন। বিশেষ করে বুকের দুধ। কারণ এটিতে বাচ্চারা যদি কোন সংক্রমণ রোগ হয়ে থাকে তাহলে সে দূর হয়ে যাবে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন আপনাদের বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত। বা, যে বাচ্চাদের যদি কখনো কোন রকম ভাবে খুব বেশি জ্বর চলে আসে তাহলে তাদেরকে সঠিক চিকিৎসা দিবেন। এবং খাবারের প্রতি যেন কোন অবহেলা না হয় এদিকে খেয়াল রাখবেন এবং সঠিক সঠিক খাবার বিশেষ করে, পানি জাতীয় খাবার এগুলো বেশি করে খাওয়াবেন কেননা শিশুদের পানির চাহিদা বেশি হয়। এবং তাদের জ্বর হয় তাদের ভেতর থেকে পানি শূন্যতা দেখা দেয়।

জ্বর হলে কি কি ফল খাওয়া উচিত

জ্বর হলে, শিশুরা যে ফলটাই খেতে চায় না কেন ওই কলটা আপনি খাওয়াবেন তাকে। কারণ ফলের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের পুষ্টি প্রোটিন এবং ভিটামিন সি। এগুলা যদি বাচ্চাকে বেশি বেশি খাওয়াতে পারেন তাহলে বাচ্চার জ্বর থেকে আরো তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে এবং তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত এবং আপনি বিভিন্ন রকমের ফল মূল খাওয়াতে পারেন। 

বিশেষ করে যে সকল ফলগুলো থেকে পানি বের হয় এ সকল ফল গুলো বেশি বেশি খাওয়াবেন। যেমন বিশেষ করে আপেল কমলা আঙ্গুর, এবং এর চা এর পাশাপাশি আনারস এবং বাদাম জামির, ফলগুলো যদি বাচ্চাদেরকে খাওয়াতে পারেন তাহলে বাচ্চারা অধিক তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে। আপনারা জানেন যে আনারস এবং বাদাম-জামিরের আলাদাই কিছু গুণাগুণ রয়েছে। 
বাদাম জামির যদি কোন অসুস্থ বাচ্চা কে অর্থাৎ যদি কোন বাচ্চা খুবই অসুস্থ হয়ে পড়ে অর্থাৎ যদি খুবই জ্বরের মধ্যে পড়ে যায় তাহলে ওই বাচ্চা কে যদি আপনি বাদাম জামির খাওয়ান তাহলে সেই বাচ্চা বাদাম-জামির খাওয়ার কারণে ৭দিনের জায়গায় ৫দিনে সুস্থ হয়ে উঠবে। তার মানে বুঝতেই পারতেছেন যে বাদাম জামিরের কি গুনাগুন। 

তাহলে বুঝতে পারতেছেন যে বাদাম-জামিরের মধ্যে কত রকমের পুষ্টি বিদ্যমান। আশা করি অন্যান্য ফল যদি নাও খাওয়াতে পারেন তাহলে অবশ্যই বাদাম জামির কিংবা যদি পারেন বাসায় যদি ডালিমের গাছ থাকে ডালিম খাওয়াবেন। এতে করে বাচ্চার রুচিও বাড়বে এবং পুষ্টিও বাড়বে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত  বা কোন ফলগুলো বাচ্চাকে জ্বর আসলে অবশ্যই খাওয়াবেন।

সর্বশেষ পরামর্শ

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে, বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত এবং কি কি উপায়ে আপনি আপনার ছোট্ট বাচ্চা টা কে, অধিক মাত্রায় জ্বরের হাত থেকে বাঁচাবেন। এবং যদি দেখেন যে জ্বরের মাত্রা ১৭০ থেকে ১৮০° ফারেনহাইট পার হয়ে গেছে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাচ্চাকে ওষুধ খাওয়াবেন এবং এর পাশাপাশি যেই, 

নিয়মগুলো বললাম এই নিয়মে বাসাটাকে খাওয়াবেন। এবং আশা করি বাচ্চাটা খুব শীঘ্রই সুস্থ হয়ে উঠবে। উপরোক্ত আলোচনায় আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে স্যালাইন কোন জ্বরের বাচ্চাকে খাওয়ানো যাবে কিনা এবং কি কি খাদ্য খাওয়ালে বাচ্চারা সুস্থ হবে এবং পুষ্টিগুণ বাড়বে। আশা করি বিষয়গুলো পুরোপুরি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত ।

এই সকল বিষয় নিয়ে আরো কিছু জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে কমেন্ট করে জানাবেন এবং আশা করি জানতে পেরেছেন বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত।আপনাদেরকে আরো সুন্দর সুন্দর আর্টিকেল লিখে আপনাদের যেন উপকার করতে পারি। সকলে দোয়া করবেন আজকের মত এখানেই শেষ করছি সবাই সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url