গরুর মাংস সবচেয়ে বড় কোম্পানির মালিকের নাম কি

গরুর মাংস একটি প্রধান খাদ্য উৎপাদন যা বিশ্বের অনেক অংশে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক এবং পুষ্টিগত মূল্য সরবরাহ করে। এই শিল্পে সবচেয়ে বড় কোম্পানিগুলির হাতে আধুনিক প্রযুক্তি, প্রশাসনিক দক্ষতা এবং বিস্তারিত নেটওয়ার্ক থাকতে অভিজ্ঞতা প্রয়োজন। এই কম্পানিগুলির মালিকদের নাম পরিচিত এবং তাদের সাফল্যের কারণে ব্যবসায়িক জগতে প্রশংসা পায়।

টাইসন ফুডস্ একটি প্রযুক্তিবিদ্যামুখী কোম্পানি যা পুষ্টিগত খাবারের উৎপাদন ও বিতরণে নেতৃত্ব নিয়েছে। এটি গরুর মাংস সরবরাহের পরিচিতি ও গুণগত মানের জন্য পরিচিত। জেফ বেজোসের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সহ টাইসন ফুডস্ পৃথিবীর বৃহত্তম কর্মিকদের একটি উদাহরণ সেট করেছে।

কারলাইল একটি উন্নত সাধারণ গণিত ও কৃষি কোম্পানি, যা সুস্থ, পুষ্টিগত খাবার উৎপাদন করে। এটি গরুর মাংসের উৎপাদন ও বিতরণে বিশেষভাবে দক্ষ। কারলাইলে গরুর মাংস উৎপাদন ও বিপণনের ব্যবসা বিল গেটসের দক্ষতা এবং উত্তরদাতা সামগ্রীর প্রয়োগের মাধ্যমে উন্নত হয়েছে।

ওল কোম্পানি একটি বিশ্বব্যাপী কোম্পানি যা পুষ্টিগত খাবার এবং পরিষেবা সরবরাহ করে। এটি গরুর মাংস উৎপাদনে পরিচিত। ওরেন্ট বফেটের নেতৃত্বে, ওল কোম্পানি উন্নত পরিষেবা এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে গরুর মাংস উৎপাদন এবং বিতরণে সাফল্যের উদাহরণ প্রদর্শন করে।

গরুর মাংস আসলে এমন একটি খাবার যা কিনা আপনার শরীরের শারীরিক বৃদ্ধি এবং বুদ্ধি বিকাশে প্রচণ্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অর্থাৎ আপনি যদি এটি খান তাহলে এটি আপনার শারীরিক বর্ধন এবং এর পাশাপাশি রক্তবর্ণে খুবই বিশেষ ভূমিকা রেখে থাকে। একজন নয় থেকে 13 বছর বয়সী শিশুর দৈনিক গরুর মাংস ৯০ গ্রাম করে প্রয়োজন। 

আমরা অনেকেই জানিনা গরুর মাংসের মধ্যে রয়েছে ৪২ শতাংশ ছেলে নিয়াম, ২৯% নয় শীন, ১৬ শতাংশ ফসফরা্স, 90% প্রোটিন এবং ৩২% আয়রন, এর পাশাপাশি রয়েছে ৩২ শতাংশ ভিটামিন বি৬, এবং এতে রয়েছে ২৩ শতাংশ রিবোফ্লোভিন। তাছাড়া গরুর মাংস রয়েছে ১২৫% ভিটামিন বি ১২। এছাড়াও গরুর মাংস আপনার যে সকল উপকারিতা করে সেগুলো হলো,

খনিজের অভাবকে দূর করেঃ আমাদের শরীরে বিভিন্ন সময় খনিজ পদার্থের অভাবের সৃষ্টি হয়। যা কিনা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ আমাদের শরীরের মধ্যে যদি না থাকে তাহলে এতে করে আমাদের শরীর অনেকটা ভিটামিন শূন্য হয়ে পড়ে। অর্থাৎ খনিজ পদার্থ থাকে লবণ যা কিনা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ। 

কারণ যখন আমাদের শরীরের মধ্যে খনিজের অভাবের সৃষ্টি হয় তখন এটি আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের অসুখ-বিসুখ বেঁধে আসে। আর এই অসুখ-বিসুখ দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে গরুর মাংস। কারণ গরুর মাংসের মধ্যে রয়েছে দুর্দান্ত পরিমানে খনিজ লবনের উৎস। 

এছাড়াও আমরা জানি যে গরুর মাংস রয়েছে, জিংক ফসফরাস সেলেনিয়াম এবং প্রচুর পরিমাণে লৌহ উপাদান। অর্থাৎ গরুর মাংস এটি ভিটামিনের গুরুত্বপূর্ণ এক ধরনের উৎস। তাছাড়া আপনার শরীরের যদি ভিটামিন বি ৩, বি৬, এবং বি১২, এ সকল ভিটামিনের যদি ঘাটতি হয় তাহলে গরুর মাংস আপনার এই সকল ভিটামিন পূরণ করে দেবে।

প্রোটিনের অভাব দূর করে দেয়ঃ আসলে গরুর মাংস হচ্ছে প্রোটিন এবং ভিটামিনের এক ধরনের উৎস। আপনি যদি গরুর মাংস ছাড়াও গরুর মাংসের হাড় কলিজা মগজ এছাড়াও বিভিন্ন গরুর মাংসের যে সকল উপাদানগুলো রয়েছে এগুলো যদি খান তাহলে এগুলোতে আপনার শরীরে বিভিন্ন রকমের প্রোটিন এর সমস্যাকে দূর করে দিবে। আর এই সকল প্রোটিন থেকে পাওয়া এমাইনো এসিড যেগুলো পাওয়া যায় সেগুলো আপনার দেহের হাড় মাংস বেশি এগুলাকে মজবুত রাখতে ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ আমরা জানি যে প্রত্যেক ১০০ গ্রাম গরুর মাংসের মধ্যে রয়েছে ২২.৬ গ্রাম প্রোটিন।

জিংকের ঘাট থেকে দূর করে দেয়ঃ গরুর মাংস মূলত এমন এক ধরনের খাদ্য যা কিনা আপনার শরীরের বিভিন্ন রকমের ঘাটতিকে পূরণ করে দেয় যদি আপনি গরুর মাংস সঠিক পরিমাণে খেয়ে থাকেন। আমাদের শরীরে বিভিন্ন সময় প্রোটিনের ঘাটতি দেয় খনিজ লবণের ঘাটতি দেয়, কিন্তু আপনি কি জানেন আমাদের শরীরে বিভিন্ন সময় জিংকের ঘাটতিও দেখা দেয়। 

হ্যাঁ অবশ্যই জিংকের ঘাটতিও দেখা দেয়। আর আপনি যদি প্রত্যেকদিন নিয়মিত ভাবে গরুর মাংস সঠিক পরিমাণে খান তাহলে আপনার শরীরে জিংকের ঘাটতি পূরণ করে দিবে। আর জিংক হচ্ছে আমাদের সুস্থতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ জরুরী উপাদান। 

আর এটি যদি আমরা নিয়মিত খেতে পারি তাহলে এটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের কোষ কে ভালো রাখবে। এবং এর পাশাপাশি এটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে দেয়।এছাড়াও গরুর মাংস আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের উপকারিতা করে থাকে। 

আপনি যদি নিয়মিত গরুর মাংস খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরের হাড় গুলোকে মজবুত করবে এবং আপনার শরীরের বিভিন্ন রকমের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে তুলবে। সুতরাং আমাদের সকলের চেষ্টা করা উচিত সপ্তাহে প্রত্যেকদিন না হলেও .২ থেকে ৩ দিন করে হলে ও অন্তত গরুর মাংস খাওয়ার।

বর্তমান বিশ্বের গরুর মাংস রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ এর মধ্যে রয়েছে ভারত। কারণ সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি সংস্থার এক প্রকাশিত রিপোর্টের পরিসংখ্যানে জানা যায় যে, ব্রাজিল এই বছর দ্বিতীয় স্থান লাভ করেছে গরুর মাংস রপ্তানিতে। এবং সেই সাথে গরুর মাংস রপ্তানিতে প্রথম স্থান অধিকার করেছে অর্থাৎ শীর্ষস্থানীয় হচ্ছে ভারত।

তবে জানা যায় যে,যুক্তরাষ্ট্রের এই জরিপটাতে তারা মহিষের মাংসগুলোকেও গরুর মাংস হিসেবে ধরেছে। তাছাড়াও প্রকাশিত সেই পরিসংখ্যান মোতাবেক ২০১৫ সালের অর্থবছরে ভারত মোটামুটি প্রায় ২৪ লাখ টন গরুর মাংস রপ্তানি করতে পেরেছে। এবং বিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করেছে অর্থাৎ দ্বিতীয় স্থানে সবচাইতে বেশি গরুর মাংস রপ্তানি করেছে ব্রাজিল, 

তারা রপ্তানি করেছে মোট ২০ লাখ টন। এছাড়া গরুর মাংস রপ্তানিতে বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে তৃতীয় স্থান লাভ করেছে অস্ট্রেলিয়া তারা মোট গরুর মাংস রপ্তানি করেছে ১৫ লাখ টন। অর্থাৎ বোঝা গেল যে বিশ্বের গরুর মাংসর রপ্তানির ৫৮ পয়েন্ট ৭ শতাংশই নিয়ন্ত্রণ করছে এই তিনটি দেশ। আর এই দেশগুলোর মধ্যে ভারত একাই নিয়ন্ত্রণ করছে বৈশ্বিক রপ্তানির প্রায় ২৩.৫%। 

যেটা কিনা গত বছরে ছিল প্রায় ২০.৮ শতাংশ। এছাড়াও ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর মনিটরিং ইকোনমি কর্তৃক প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে যে ভারতের মধ্যকার বেশিরভাগ গরুর মাংস এই রপ্তানি হচ্ছে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে। অর্থাৎ ভারতের প্রায় ৮০ শতাংশ চলে যায় এশিয়ার দেশগুলোতে। এবং এর সাথে আফ্রিকায় ১৫ শতাংশ যায়। এবং তার মধ্যে এশিয়ার ভিয়েতনাম নামে যে দেশ রয়েছে, 

এই দেশে মোট রপ্তানি হয় ৪৫ শতাংশ। তাছাড়া ২০১১ সাল থেকেই প্রত্যেক .১৪ শতাংশ হারে বেড়ে যাচ্ছে ভারতের গরুর মাংসের রপ্তানির চাহিদা। এমনকি ২০১৪ সালের যে দেশটির বাজার ছিল চার পয়েন্ট আট বিলিয়ন ডলার। সেইসাথে গত বছর দেশটি বাসমতি চাল যতটুকু না রপ্তানি করেছে বা রপ্তানি করে আয় করেছে, এর সাথে প্রায় বেশি পরিমাণে গরুর মাংস থেকেই তারা আয় করেছে। 

অর্থাৎ গরুর মাংস রপ্তানি করে তারা সবচাইতে বেশি আয় করতে পেরেছে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন গরুর মাংস রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ ২০২৩ কোন টা। এবং জানতে পারলেন কোন কোন দেশে প্রায় কত শতাংশ গরুর মাংস রপ্তানি হয়। এবং কোন কোন দেশগুলো সবার প্রথমের দিকে রয়েছে গরুর মাংস রপ্তানি দিক দিয়ে। অর্থাৎ সবচেয়ে জানা গেল গরুর মাংস রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ ২০২৩ হিসেবে রয়েছে ভারত।

গরুর মাংস খেলে মূলত কি হয়। আমরা জানি যে গরুর মাংস মূলত পুষ্টি উপাদানের দিক দিয়ে ভরপুর একটি খাবার। কারণ গরুর মাংসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান এবং, প্রোটিন। অর্থাৎ এটি উসুল পরিমাণে পুষ্টি উপাদান এবং প্রোটিন থাকায় এটি অধিকাংশ খেলে স্বাস্থ্যের ঝুঁকিও অনেকাংশে বেড়ে যেতে পারে। তাছাড়া আমাদের কোরবানির ঈদ আসলে তখন তো আমরা গরুর মাংস খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। চলুন গরুর মাংস খাওয়ার কয়েকটি সুফল এবং কুফল সম্পর্কে জেনে আসি।

আমরা জানি যে গরুর মাংসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল ফ্যাট এবং সোডিয়াম এবং এর পাশাপাশি অন্যান্য সকল পুষ্টি উপাদান সবচাইতে বেশি রয়েছে। এজন্য কোন ব্যক্তি যদি অতিরিক্ত গরুর মাংস খেয়ে ফেলে তাহলে তার শরীরে মাত্র এবং হৃদরোগের ঝুঁকি পরিমাণ ও বেড়ে যাবে। বিশেষ করে গরুর মাংস রান্নার পরে যেই ঝোল থাকে এ ঝোলটা প্রচুর পরিমাণে আমাদের চর্বি উৎপাদন করে থাকে। যা কিনা আমাদের রক্তনালীতে অর্থাৎ রক্তনালীর ভেতরে জমে থাকে। এবং এর পাশাপাশি গরুর মাংস খেলে অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপও হতে পারে। চলুন জেনে আসি তা একটি কুফল সম্পর্কে।

গরুর মাংসের পুষ্টিগুণ। এটি বলতে গেলে গরুর মাংসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পুষ্টিগুণ যা হিসেবে মেলানো সম্ভব নয়। মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব গুলোর মধ্যে অন্যতম উৎসব হচ্ছে ঈদুল আযহা। আর ঈদুল আযহা মানে গরুর মাংস খাওয়ার আ্মোদ বেড়ে যায়। তো চলুন আজকে জানে আসি গরুর মাংসের মধ্যে কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে এ সম্পর্কে।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন, গরুর মাংসের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে। এবং এর পাশাপাশি জানতে পেরেছেন গরুর মাংসের কি কি বা এগুলো আমাদের শরীরের জন্য কি কি উপকারিতা।

মুসলমানরা সবচাইতে গরুর মাংস বেশি খেয়ে থাকে কোরবানির ঈদ অর্থাৎ ঈদুল আযহার মধ্যে। ঈদুল আযহা আসলে মুসলমানদেরকে আর কে ঠেকায় গরুর মাংস কিংবা অন্যান্য মাংস খাওয়াতে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মুসলমানরা কোরবানি গরু দিয়ে থাকে বেশি। অর্থাৎ গরু কুরবানী দেওয়ার পরে, ব্যাক্তি নিজেকে মাংস খাওয়ানো থেকে বিরত রাখতে পারেনা। 

তবে আমাদের অবশ্যই আমাদের খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে যেন এটা আমাদের ওজন বৃদ্ধি করে না দেয়। কারণ গরুর মাংসের ওজন বৃদ্ধি এবং হৃদরোগ উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিস কিম্বা কিডনি রোগীদের জন্য খুবই মারাত্মক এক ধরনের খাবার। এছাড়াও যাদের ওজন অধিকাংশই বেশি তাদের অবশ্যই গরুর মাংস পরিমাণে কম খাওয়া উচিত। 

কারণ চিকিৎসকরা অনেক সময় যাদের ওজন বেশি হয়ে যায় অর্থাৎ মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যায় তাদেরকে চিকিৎসকরা অনেক সময় পরামর্শ দিয়ে থাকে গরুর মাংস সঠিক পরিমাণে খাওয়ার কিংবা এটি কম খাওয়ার। সুতরাং আপনি গরুর মাংস খাবেন কিন্তু সেটি যেন মাত্রাতিরক্তের বাইরে না হয়ে যায়, এদিকে খেয়াল রেখে খাবেন। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী মেনে খাবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

গরুর মাংস খাওয়াই শীর্ষ দেশ কোনগুলা এগুলো আমরা অনেকেই জানিনা। আসলে আন্তর্জাতিক ডেক্স অনুযায়ী 2020 সালের মধ্যে বিশ্বের মানুষ প্রায় 130 বিলিয়ন পাউন্ড এর বেশি পরিমাণে গরুর মাংস খেয়েছে। তার মধ্যে এই তালিকায় রয়েছে শীর্ষস্থানে যুক্তরাষ্ট্র। তার কারণ ২০২০ সালে বিশ্বে উৎপাদিত হয়েছে গরুর মাংসের ২১.১৯ শতাংশের ভোক্তা ছিল সবচাইতে বেশি যুক্তরাষ্ট্রে। 

এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের পরে সবচাইতে বেশি গরুর মাংসের ভোক্তা ছিল চীন দেশে। কারণ চীন দেশে উৎপাদিত গরুর মাংসের পরিমাণ মোট প্রায় ১৬.০৬ শতাংশ। এরপরে প্রায় দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এবং চতুর্থ স্থানে অবস্থান করেছিল ব্রাজিল। তাছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচাইতে বড় দেশ ভারত। সেখানে যদিও বিশ্বের মধ্যে গরু মাংস রপ্তানি সবচাইতে বেশি। 

এবং এর পাশাপাশি সেখানে ভোক্তার চাহিদা পঞ্চম স্থানে অর্থাৎ সবচাইতে কমের মধ্যে রয়েছে। ভারত সবচাইতে ভোক্তা কমের মধ্যে তার কারণ হলো তাদের ধর্মীয় একটি বাধা রয়েছে যার কারণে কিনা ভারতে গরুর মাংসের ভোক্তার চাহিদা ৪.১৯ শতাংশ। আশা করি বুঝতে পেরেছেন গরুর গোস্ত খাওয়ায় শীর্ষ দেশ বিশ্বের মধ্যে এখন কোনগুলা। এবং এর পাশাপাশি জানতে পেরেছেন গরুর মাংস রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ ২০২৩ কোনগুলা।

প্রিয় পাঠক মন্ডলী আশা করি, সকলে জানতে পেরেছেন গরুর মাংস রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ ২০২৩ কোনগুলা। এবং এর পাশাপাশি গরুর মাংস খেলে কি কি উপকারিতা এবং অপকারিতা রয়েছে এবং এর পাশাপাশি গরুর মাংসের মধ্যে রয়েছে কি পরিমানে পুষ্টিগুণ এবং এর পাশাপাশি গরুর মাংসের চাহিদা সবচাইতে কোন দেশে বর্তমানে এখন বেশি, এগুলো বিষয় সম্পর্কেও পুরোপুরি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। 

বিশেষ করে আমরা অনেকেই জানতাম না গরুর মাংস রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ ২০২৩ কোনগুলা। এ সম্পর্কেও আমরা বিস্তারিতভাবে জানতে পে্রেছি। সুতরাং আমাদের আজকের পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দিবেন। এবং অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন, সকলেই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।