সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা

প্রিয় পাঠক বৃন্দ, ডিম খেতে পছন্দ করেন না, এরকম ব্যক্তির এখন পাওয়াই মুশকিল। কারণ ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। কম বেশি ডিম আমরা সকলেই খাই, কিন্তু কখন খেতে হয় এবং কখন খেলে উপকারিতা বেশি হবে, এ সম্পর্কে অনেকেই জানিনা। তো আজকে জানবো সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি।
সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা

সকালে খালি পেটে ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি সিদ্ধ ডিম মূলত কখন খেলে সেটি আমাদের শরীরে উপকারিতা হবে। বা সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা কোন অপকারিতা আছে কিনা, এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে নিম্নে পুরো পোষ্ট টি পড়তে থাকুন

ভূমিকা

ডিম ডিম কম বেশি আমরা সকলেই খাই, বড় থেকে নিয়ে ছোট পর্যন্ত সকলে আমরা ডিম পছন্দ করে থাকি। আসলে একটি ডিমে কতটুকু পরিমান ভিটামিন রয়েছে এটা আমরা অনেকেই জানিনা। ডিম মূলত একটি প্রচুর ক্যালরিযুক্ত খাদ্য, আপনি জানলে অবাক হবেন একটি ডিমের মধ্যে রয়েছে ১৪৩ ক্যালোরি এনার্জি। 

আর তাছাড়া ডিমের অন্যান্য উপাদান গুলোর মধ্যেও রয়েছে শূন্য থেকে শূন্য দশমিক ৭২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, এবং ১২.৫৬ গ্রাম প্রোটিন সহ ৯.৭১ গ্রাম ফ্যাট। তাছাড়া রয়েছে ডিমের প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। তার মধ্যে ফসফরাস রয়েছে ১৯৮ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম রয়েছে প্রায় ১৩৮ মিলিগ্রাম, এবং এর সাথে সাথে জিঙ্ক রয়েছে এক দশমিক ২৯ মিলিগ্রাম। তো এইসব মিলিয়ে ডিমের পুষ্টিগুণ রয়েছে। 
তাহলে ভাবুন একটি ডিমের মধ্যে কতটুকু পরিমান পুষ্টিগুণ থাকে। তাহলে বুঝতে পারছেন একজন মানুষের প্রত্যেক দিন ডিম খাওয়া কতটা জরুরী, এবং সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা তাহলে কতটুকু। তো নিম্নে চলুন জানবো ডিম খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং সময় কোনটা এবং কি উপায় খাবেন আপনি, বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আমরা সকলেই ডিম খেয়ে থাকি, হয়তো রান্নার পরে খাবারের সময় কিংবা অনেক সময় শুধু সিদ্ধ করে খেয়ে নিই। আসলে রান্না করা ডিমের চাইতে সিদ্ধ ডিম শুধু খাওয়া অনেক বেশি পুষ্টিকর। একটা চলুন জেনে নেওয়া যাক সিদ্ধ ডিমের কি কি উপকারিতা এবং অপকারিতা রয়েছে।

উপকারিতাঃ সিদ্ধ ডিম, অর্থাৎ ফুল ডিম খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে এটা আমরা জানি। তবে সবসময় চেষ্টা করবেন যেন অতিরিক্ত তেলে ভাজা না হয়। কারণ এতে করে কি হয় যখন আপনি সিদ্ধ ডিমটা ভেজে নেবেন তখন সিদ্ধ ডিম এর গুনাগুন গুলা নষ্ট হতে থাকে। এজন্য যখন সিদ্ধ ডিম খাওয়ার ইচ্ছা করবেন তখন যেন সেটি না ভাজার চেষ্টা করবেন। 

আমার শরীর আমাদের শরীর যখন ক্লান্তির ভাব হয় কিংবা যখন শক্তির প্রয়োজন হয় তখন আমরা ডিম খাই। কারণ ডিম আমাদের শরীরে শক্তি জগতে অধিক বেশি ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, যেটা কিনা আমাদের দেহের এনার্জি ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে। আপনি যদি প্রতিনিয়ত ডিম খাওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে ধীরে ধীরে আপনার শরীর দুর্বলতা হওয়া থেকে মুক্তি পাবে। 

কারণ আমরা জানি যে ডিমের মধ্যে থাকে ভিটামিন এ, যেটা কিনা আমাদের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে অধিক বেশি সহায়তা করে। আর তাছাড়া ডিমের মধ্যে থাকা ভিটামিন যেগুলা রয়েছে কেরোটিনয়েড এবং রুটিন ল্যুটেইন, যেটা কিনা যাদের বয়স বেশি হয়ে থাকে তাদের চোখের সমস্যার বড় একটি সমাধান হচ্ছে ডিম। 

আর যাদের অল্প বয়সেই চোখের সমস্যা হওয়া চোখে কম দেখা এরকম সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে চান তাদের প্রত্যেকদিন অন্তত দুইটা করে ডিম খাওয়া উচিত। তাহলে কিছুদিন পর দেখবেন যা আপনার চোখের সমস্যা ধীরে ধীরে কমে গেছে, অর্থাৎ আপনার চোখের সমস্যা আর থাকবে না। এছাড়া ডিমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই, যেটি কিনা মানুষের কোষ এবং ত্বকের ফ্রি রেডিকেল কে শেষ করে দেয়। 

তাই অনেক সময় দেখা যায় যে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে গিয়েছে। তাছাড়া শরীরের নতুন নতুন কোষ তৈরিতে ডিম অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যারা নিয়মিত ডিম খায় তাদের বেস্ট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কম থাকে।এজন্য যাদের ক্যান্সারে ঝুঁকি রয়েছে তাদের জন্য পরামর্শ থাকবে প্রত্যেকদিন একটি করে হলেও সিদ্ধ ডিম খান। সেটি সকালে খেলে আরো ভালো হয়। আশা করি সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা জানলেন।

অপকারিতাঃ আপনি প্রত্যেকটা জিনিস প্রত্যেকটা খাবার যখন একটি নিয়ম করে পরিমাপ ভাবে খাবেন তখন সেটা আপনার জন্য কোন ক্ষতির কারণ হবে না। কিন্তু যখন আপনি সেই ডিমটি কিংবা সেই খাদ্যটি কোন নিয়ম ভঙ্গ করে যদি খান তাহলে সেটি আপনার শরীরের জন্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকার হয়ে দাঁড়াবে। তবে ডিমের ক্ষেত্রেও সে রকম একই অভ্যাস করতে হবে প্রতিদিন ডিম খাওয়ার অভ্যাস করুন এতে কোন ক্ষতি নেই। 

তবে একটা জিনিস মাথায় রাখবেন প্রত্যেকদিন দুইটি করে ডিম খাবেন কিন্তু দুইটি ডিমের কুসুম শুধু খেতে পারবেন, এর বেশি ডিমের যদি কুসুম খান তাহলে কিন্তু সেটি আপনার হৃদরোগের হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। আপনি যদি একদিনের দুইটা ডিম কিংবা এর চাইতে বেশি খাওয়ার চেষ্টা করে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই কুসুম খাবেন না শুধু সাদা অংশটুকু খাবেন। 

তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ডিম খাওয়াও ঠিক না। এতে করে আপনার শরীরের উন্নতি হওয়ার পরিবর্তে দেখবেন যে কিছুদিন পরে অবনতি ঘটে গেছে অর্থাৎ রোগ বাসা বাঁধতে শুরু করেছে। আশা করি সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা বিস্তারিত জানতে পারলেন।

সিদ্ধ ডিম খেলে কি গ্যাস হয়

কমবেশি আমরা ডিম সকলে খেতে ভালবাসি। কিন্তু ডিম খেলে এটা যদি অতিরিক্ত হয়ে যায় তখন সেটি আমাদের পেটের মধ্যে এসিডিটি বা পেপটিক আলসার সৃষ্টি হতে পারে, সুতরাং যখন ডিম খাবেন তখন সেটি একটি মাপের মধ্যে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। কারন বেশি ডিম খেলে আপনার পেটের মধ্যে গ্যাস বা খোলা ভাবের সৃষ্টি হতে পারে। আসলে ডিম যখন আমরা অধিক পরিমাণে খেয়ে থাকি তখন সেটি আমাদের পাচন তন্ত্রের উপর ভারী ভাব পড়তে থাকে। 
যা কিনা অনেক সময় পেট ব্যথার সম্ভাবনাটা অধিকাংশ বাড়ি দেয়। এজন্য কেউ যদি নিয়মিত ডিম না খায়, অর্থাৎ পরিমাণ মতো ডিম না খায়, তাহলে তার পেটে গ্যাস বা বমি বমি ভাব হবে এটাই স্বাভাবিক। তাছাড়াও অধিক পরিমাণে ডিম খাওয়া হয়ে গেলে অতিরিক্ত চর্বি কোলেস্টেরল ছাড়াও আরো বিভিন্ন রকমের রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

হাঁসের ডিম খেলে কি হয়

আমরা কমবেশি সকলের বাজার থেকে বিভিন্ন রকমের ডিম কিনে নিয়ে আসি। কিন্তু সেইগুলা হচ্ছে পোল্ট্রি মুরগির ডিম। কিন্তু আপনি কি জানেন হাঁসের ডিম খেলে কি হয় কিংবা হাঁসের ডিমের কি উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ রয়েছে? আপনি জানলে অবাক হবেন। হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি ১২ যেটা কিনা আপনার ক্যান্সার এবং হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে দেয়। 

তাছাড়া হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে সেলেনিয়াম যেটি কিনা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। হাঁসের ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ এবং সেটি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে অধিক বেশি সহায়তা করে। আসলে হাঁসের ডিম মূলত মুরগির ডিম কিংবা পোলটির ডিম এর চাইতে বেশি উপকারিতা বা প্রোটিন দিয়ে থাকে। 

তাছাড়া হাঁসের ডিম রয়েছে বিভিন্ন রকমের ভিটামিন যেগুলা কিনা আপনার শরীরে তৎক্ষণিক কাজ করে। যেমন হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন ই, যেগুলা কিনা আপনার ব্রেকআউট প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। তাছাড়া হাঁসের ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি১ যেটি কিনা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

তবে ভিটামিন ডি আপনার আদ্রতাকের ধরে রাখবে এবং সেটি সিক্স সাপের সাথে মোকাবেলা করতেও অর্থাৎ পর্যাপ্ত পরিমাণ আপনার ঘুম এবং সুস্থ সাদা করে থাকে। তাছাড়া ভিটামিন বি সেভেন টা হাঁসের ডিমের মধ্যে থাকে আর এই ভিটামিনের কারণে আপনার বিভিন্ন রকমের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে এবং রৌদ্রের আদ্রতা থেকে রক্ষা পাবে। 

তাছাড়া হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি৯ যে কিনা আমাদের প্রজন্মকে উৎসাহিত করে যে প্রক্রিয়ার মানুষের শরীরের মৃত যে পোস্টগুলো থাকে এই পোস্টগুলোকে দূর করে দেয়। এবং নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করতে সাহায্য করে। তাছাড়াও হাঁসের ডিমের ভিটামিন সি ব্যতীত এমন কোন ভিটামিন নেই যেটা নেই, 

যেই ভিটামিন টা কিনা হাঁসের ডিমের মধ্যে নেই। তাই আপনাদের উচিত প্রতি সপ্তাহে পাঁচ দিন করে হাসির ডিম খাওয়া। তবে মনে রাখতে হবে হাঁসের ডিমের যেমন উপকারিতা রয়েছে অনেক বেশি এর কিছু অপকারিতা রয়েছে যেগুলা খেয়াল রাখতে হবে। 

বিশেষ করে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা কিংবা উচ্চমাত্রায় প্রোটিন যাদের দরকার নেই তাদের হাঁসের ডিম কেমন খাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। আশা করি বুঝতে পেরেছেন হাঁসের ডিম খেলে আপনি কি কি উপকারিতা লাভ করতে পারবেন। বা সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি।

রাতে সিদ্ধ ডিম খেলে কি হয়

আপনি যদি প্রত্যেকদিন রাতে সিদ্ধ ডিম খান তাহলে আপনার কি কি উপকারিতা হবে? চলুন এ বিষয়ে জেনে আসি। মূলত প্রত্যেকদিন রাতে ঘুমানোর পূর্বে একটি করে সিদ্ধ ডিম খেলে সেটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের পেশী গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

আর তাছাড়া প্রত্যেক দিন রাতে যদি কেউ সিদ্ধ ডিম খায় তাহলে তার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক চলে আসে। কারণ ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল। যেটা কিনা আমাদের দেহের মন্দ কোলেস্টেরল কে দূর করতে সাহায্য করে থাকে। 

তাছাড়া যদি আপনি প্রত্যেকদিন রাতে এরকম ভাবে ডিম খাওয়ার অভ্যাস করেন, তাহলে এটি আপনার শরীরের মাসেল কে উন্নত করবে এবং এর পাশাপাশি আপনার শরীরের বিভিন্ন টিস্যুগুলোকে শক্তিশালী এবং মজবুত করে তুলবে। 

এছাড়াও ডিমের মধ্যে রয়েছে রুটিন এবং যেক্সানথিন এ দুটি উপাদান আমাদের শরীরের মধ্যে গিয়ে আমাদের চোখের দৃষ্টি নির্ধারণ করতে সহায়তা করে থাকে। তাছাড়াও চোখের নিচে পড়া চোখের সানি দাগ, নেকুলার সহ সূর্যের বেগুনি রশি থেকে আমাদের ত্বকে যে ক্ষতি করে, এই ক্ষতিটা সেটি দূর করে দেয়।

হাফ বয়েল ডিম খাওয়ার উপকারিতা

আমরা যখন কোন ডিম খাই, তখন সেই ডিমটা আসলে কি উপায়ে খায় হাফ বয়েল করে খায়, নাকি সিদ্ধ করে খায়, নাকি ভেজে খায়? আসলে এর মধ্যে কোনটা বেশি উপকারিতা হবে আমাদের জন্য। তো এই সকল ডিমের মধ্যে আপনি যদি হাফ বয়েল করে খেতে পারেন ডিম গুলা তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য অধিক বেশি উপকারিতা লাভ করতে পারবেন। 

তাছাড়াও হাফ বয়েল ডিম সেটি আমাদের চোখের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। কারণ হাফ বয়েল ডিমের ভিটামিন এ থাকে যেটি কিনা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ভালো অনেক সময় আমাদের শরীরে রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া দেখা দেয়, তখন যদি আমরা বুদ্ধি করে হাফ বয়েল ডিম খেতে পারি, তাহলে সেটি আমাদের রক্তস্বল্পতাকে খুব দ্রুত করে দিবে। আর এই রোগ দেখা দেয় যখন আমাদের শরীরের ভিটামিন বি ১২, এর অভাব হয়। 
অর্থাৎ যদি আপনার ডিম খেতে হয় তাহলে আপনি অবশ্যই দিনগুলো হাফ বয়েল করে খাবেন। তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য অধিক বেশি উপকারী হবে। এজন্য আমার পরামর্শ থাকবে ডিম সেদ্ধ করে কিংবা ভিজে না খেয়ে এটা আমাদেরকে হাফ বয়েল করে খাওয়া উচিত। আশা করি বুঝতে পেরেছেন হাফ ডিম খাওয়ার উপকারিতা অর্থাৎ সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন।

শেষ কথা

শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকা নিয়েই একটা মানুষের জীবন। সে ক্ষেত্রে আমরা সকলেই চাই যেন আমাদের শরীরটা সবসময় সুস্থ থাকে। আর এজন্য আমাদের পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত সব সময়। তো আশা করি আপনারা অনেক কিছু জানতে পারলেন, এর মধ্যে সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি সহ সিদ্ধ ডিম খাব না, হাফ বয়েল ডিম খাব কোনটা বেশি উপকারিতা হবে। 

এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারলেন। সুতরাং আপনাদের যাদের ক্যান্সার কিংবা ডায়াবেটিসের ঢুকে রয়েছে, তারা অবশ্যই সিদ্ধ ডিম খাওয়া আজ থেকে শুরু করে দিন। তো আমাদের পুরো পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দিবেন। এবং আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারাও উপকৃত হতে পারে, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url