হাঁসের ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা - হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ

প্রিয় পাঠক মন্ডলী, হাঁসের ডিমের উপকারিতা কিংবা হাসির ডিম খেলে কি হয় আজকে আমরা এই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। আমরা অনেকেই জানিনা হাঁসের ডিমের উপকারিতা কি? তো চলুন এ সম্পর্কে জেনে আসি।
হাঁসের ডিমের উপকারিতা - প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে কি হয়
হাঁসের ডিমের উপকারিতা কি কি? বা হাঁসের ডিম খেলে কি কি পুষ্টিগুণ হবে আপনার এবং এর পাশাপাশি হাঁসের ডিমের কি কোন ক্ষতিকর দিক আছে ? বাসের ডিম খাওয়ার নিয়ম কি এবং প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে কি হয়? বিস্তারিত জানতে হলে নিম্নে পুরো পুষ্টি পড়তে থাকুন।

হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ

হাঁসের ডিম এমন একটি খাবার যার পুষ্টি গুণ মূলত অনেক অনেক গুণ বেশি। আমরা অন্যান্য বিভিন্ন রকমের ডিম খেয়ে থাকি লেয়ারের ডিম মুরগির ডিম এছাড়াও অনেকেই ছোট ছোট পাখির ডিমও খেয়ে থাকেন। কিন্তু সব ডিমের চাইতে হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ অনেকাংশের বেশি। 

তাছাড়া হাঁস এবং মুরগি দুইটার ডিমে রয়েছে নিয়াসিন, থায়ামিন, রাইবোফ্লোভিন এবং এর পাশাপাশি আরো আছে এসিড ফুলেট ভিটামিন বীজ হয় এবং ভিটামিন বি, এবং ভিটামিন ড্‌ ভিটামিন এ ভিটামিন , বি ১২। তাছাড়া হাঁসের ডিমের মধ্যে রেটিন অল থাকলেও এটি ভিটামিনের দিক থেকে সকল ডিমের সাইডে বেশি ভিটামিন সম্পন্ন। 
১০০ গ্রাম হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে ১৮৫ কিলো ক্যালরি এনার্জি। বা এর চাইতেও বেশি এছাড়া হাসের ডিমের মধ্যে রয়েছে, প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট মিনারেল এবং প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। তাছাড়া হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে ১৩.৫ গ্রাম প্রোটিন। 

তো এছাড়াও হাঁসের ডিমের মধ্যে যে কুসুম রয়েছে এই কুসুমের মধ্যে এত পরিমানে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা কল্পনার বাহিরে। অর্থাৎ হাসের ডিম এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বা উপকারী। তো চলুন নিম্নের অধীনে হাসি হাসির ডিম খেলে কি কি হয় বা হাঁসের ডিমের উপকারিতা কি এ সম্পর্কে।

হাঁসের ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে

আসলে ডিম এমন একটি পুষ্টিকর খাবার যা কিনা আপনার শরীরের সবকিছু ঠিকঠাক রাখবেন। তবে আপনি যদি এই পুষ্টিকর খাবারটি সবসময় বেশি পরিমাণে খান তাহলে এটি অবশ্যই আপনার শরীরের ওজন বাড়াবে। শুধু হাঁসের ডিম নয় অন্যান্য জিনিস খেলেও এটি আপনার ওজন বাড়বে। 

আপনি যদি ডিমের সাদা অংশটুকু খান তাহলে এক্ষেত্রে আপনার কেমন কিছু পরিবর্তন ঘটবে না। কিন্তু আপনি যদি প্রত্যেকদিন ডিমের সাদা অংশটুকু সাথে ডিমের কুসুম ও খান, তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে। কেননা ডিমের কুসুমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট, 

যা কিনা আপনার শরীরের ওজন বাড়াতে পারে। অন্যথায় আপনি যদি ডিমের সাদা অংশটুকু খান আর যদি ডিমের কুসুম না খান তাহলে দেখবেন আপনার শরীরের ওজন বাড়ার চাইতে কমে গেছে। তাছাড়া আপনি যদি ডিমের কুসুম সহ খান তাহলে এতে করে আপনার শরীরের ভিটামিন বি এবং এসিডের পরিমাণ ভরপুর হয়ে যাবে। 

এমনকি আপনার বেশি বেশি চর্বি জমতে দিবে না। তাছাড়া আপনি যদি ডিম খান তাহলে অবশ্যই ডিমের কুসুম ছেড়ে দেবেন না, কেননা ডিমের কুসুমের মধ্যে যে ভিটামিন বি রয়েছে এবং অ্যামাইনো এসিড রয়েছে, এটা আপনার মস্তিষ্কের ব্রেন বাড়ানোর জন্য খুবই উপকারী। 

তাছাড়া আপনি যখন ডিমের সাদা অংশটুকু খাবেন এবং কুসুমটা যদি না খান তখন দেখবেন আপনার শরীরের মধ্যে খিদে খিদে ভাব চলে আসবে। তবে আপনি ডিম খাওয়ার পরে ডিমের সাথে যদি কুসুম না খান সে ক্ষেত্রে আপনার ওজন বাড়বে না, কিন্তু আপনি যদি আপনার ওজন কমাতে চান, 

তাহলে সে ক্ষেত্রে এর মধ্যে হেলদি ফুড থাকার কারণে এটি আপনার পেটকে ভর্তি লাগবে এবং খিদে ভাব দূর করে দিবে এবং এর পাশাপাশি আপনার ওজনকেও বেশি বাড়তে দিবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে হাসির ডিম খেলে ওজন বাড়ে কি কমে চলুন এবার নিম্নে জানবো হাঁসের ডিমের উপকারিতা কি এই সম্পর্কে।

হাঁসের ডিমের ক্ষতিকর দিক

হাঁসের ডিমের ক্ষতিকর দিক বলতে প্রত্যেকটা খাদ্যই কিন্তু একটি ভালো দিক যেমন থাকে তেমনি খারাপ দিকে থাকে। আর খারাপ দিকটা তখনই হয় যখন আপনি কোন জিনিস খুব বেশি পরিমাণে খাবেন অর্থাৎ আপনার খাওয়া যখন মাত্রাতিরিক্তের বাহিরে চলে যাবে। তবে হাঁসের ডিমের কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে যেগুলো চলুন জেনে আসি।
  • আপনারা কি জানেন যে আসলে টিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি। যা কিনা শিশুদের যদি বেশি পরিমাণে খাওয়ান এক্ষেত্রে তাদের এলার্জির সমস্যা অনেক অংশে বেড়ে যাবে।
  • হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে এলার্জি যা কিনা আপনার ত্বকের ফুসকুড়ি এবং বদহজম এর সমস্যার মত সমস্যা হতে পারে।
  • হাঁসের ডিমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম থাকার কারণে এটি অনেক সময় ব্লাড প্রেসারের কারণও হতে পারে বা উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।
  • হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল যা কিনা আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিবে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা যদি বেড়ে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে শরীরের কিছু অস্বাভাবিক পরিবর্তন হতে পারে।
  • ডিমের কুসুমের মধ্যে রয়েছে এলডিএল যেটাকে বলা হয় কোলেস্টেরলের খারাপ একটি দিক। তো কোলেস্টেরলের দুই রকম দিক রয়েছে, যার মধ্যে একটি কে বলা হয় এলডিএল এবং এইচ ডি এল তবে আপনি যখন খুব বেশি পরিমাণে ডিম খাবেন তখন এতে করে আপনার শরীরের মধ্যে এলডিএল এর মাত্রা বৃদ্ধি পাবে।
  • হাঁসের ডিম যদি কোন ব্যক্তি প্রচুর পরিমাণে খেয়ে ফেলে তাহলে সে ক্ষেত্রে তার হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন দাদ আনতে পেরেছেন যে হাঁসের ডিমের কি কি ক্ষতিকর দিক রয়েছে এবার চলুন নিম্নে জানবো হাঁসের ডিমের উপকারিতা কি এ সম্পর্কে।

হাঁসের ডিম খাওয়ার নিয়ম

ডিম আমাদের মধ্যে এখন প্রায় প্রত্যেক ব্যক্তি খান। অর্থাৎ ডিম খান না এরকম ব্যাক্তি আমাদের সমাজ এখন কমই রয়েছে। অনেকেই অনেক রকমের ডিম খেয়ে থাকেন কেউ মুরগির ডিম কেউ পাখির ডিম কেউ লিয়ারের ডিম আবার অনেকেই হাঁসের ডিমও খেয়ে থাকেন। 
প্রত্যেকটা ডিম খাওয়ারই একটি সঠিক নিয়ম রয়েছে। আপনি যদি সঠিক নিয়মে ডিম না খান তাহলে সে ক্ষেত্রে কি হয় যে, পুষ্টির মাত্রা কিংবা প্রোটিনের মাত্রা অনেকটা কম বেশি হয়। সুতরাং চলুন হাঁসের ডিম খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি এ সম্পর্কে জেনে আসি।
  • আপনি অন্যান্য ডিমের মতো হাঁসের ডিম সিদ্ধ করে খেতে পারেন কারণ এতে করে আপনার শরীরে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিত হবে।
  • তবে আপনি যখন হাঁসের ডিম খাবেন তখন খেয়াল রাখবেন যেন ডিমটি খুব বেশি সিদ্ধ হয়ে না যায় অর্থাৎ হাফ বয়েল করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
  • আপনি হাঁসের ডিম ভেজে তরকারির মধ্যে রান্না করে খেতে পারেন এতে করে প্রোটিনের পরিমাণ কম হলেও ক্যালোরির পরিমাণ ঠিক থাকবে।
  • আপনি বাসা বাড়িতে প্রত্যেকদিন সকালে নাস্তায় ডিম খেতে পারেন অর্থাৎ ওমলেট করে আপনি খেতে পারেন। এতে করে আপনার প্রোটিন এবং ক্যালরির পরিমাণ ঠিক থাকবে।
  • সবসময় মনে রাখবেন ভাজা ডিমের চাইতে সিদ্ধ ডিম ক্যালরি অনেক কম সে ক্ষেত্রে আপনি ভাজা ডিম খাবেন, কেননা তেল যদি ভেজাল মুক্ত হয় তাহলে সেই তেলের ভাজার ফলে সেটির ক্যালোরি পরিমাণ কমে বেড়ে যায়।
  • আপনি ডিম বেগুন কিংবা কচুর তরকারি দিয়ে খেতে পারবেন না আপনি ডিম অবশ্যই আলু দিয়ে খেতে পারবেন। এতে করে আপনার কোন এলার্জি জনিত সমস্যাও হবে না। 

তো আশা করছি এই পদ্ধতিতে আপনি ডিম খেতে পারবেন বা এই নিয়মে আপনি ডিম খেতে পারবেন। এতে করে আপনি সঠিক পুষ্টিগুণ পাবেন। তো হাঁসের ডিমের উপকারিতা কি বা হাঁসের ডিম খাওয়ার নিয়ম কি এ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে কি হয়

আপনি যদি প্রত্যেকদিন হাঁসের ডিম খান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার শরীরের মধ্যে পুষ্টির পরিমাণ অনেক অংশে বেড়ে যাবে। কেননা হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে সকল পুষ্টি উপাদান। অর্থাৎ আপনি যদি প্রত্যেকদিন হাঁসের ডিম খান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার শরীরের স্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটবে। আপনার শরীরে ক্যালরির মাত্রা বেড়ে যাবে, 

আপনার শরীরের মধ্যে পুষ্টি গুণের মাত্রা বেড়ে যাবে এবং প্রোটিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে আপনি আগের থেকে অনেকটা ওজন ওয়ালা ব্যক্তি হয়ে উঠবেন। অর্থাৎ আপনার ওজন আগের থেকে অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া হাঁসের ডিমের মধ্যে নিয়াসিন, এবং সেলেনিয়াম থাকার ফলে এটি আপনার ত্বকের বিভিন্ন রকমের ক্ষত সেরে দিবে এবং এটা আপনার ত্বককে উজ্জ্বল রাখবে। 

এছাড়াও হাঁসের ডিমের মধ্যে রয়েছে রিবোফ্লোবিন সমৃদ্ধ উপাদান। যা কিনা আপনার শরীরের মধ্যকার এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং এর পাশাপাশি শরীরের মধ্যে যেই দুর্বলতা ভাব কাজ করে, এই দুর্বলতা ভাবটা দ্রুত সারিয়ে তুলবে। তো আপনারা অবশ্যই প্রত্যেকদিন হাঁসের ডিম খাবেন কিন্তু এটা একটি মাফ করে খাবেন। 

তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য কোন ক্ষতিকারক হবে না অন্যথায় এটি আপনার শরীরের জন্য আরো উপকারী এক ধরনের খাবার হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে, প্রত্যেকদিন হাঁসের ডিম খেলে আপনার কি কি হতে পারে বা হাঁসের ডিমের উপকারিতা কি এ সম্পর্কে ।

হাঁসের ডিম ও মুরগির ডিমের পার্থক্য

কমবেশি আমরা সকলেই ডিম খেয়ে থাকি কিন্তু অনেকেই হাঁসের ডিম খায় অনেকে মুরগির ডিম খায় অনেকে আবার সব রকমের ডিমই খেতে পারে। আমরা ডিম খাই কিন্তু জানি না যে হাঁসের ডিমের মধ্যে আর মুরগির ডিমের মধ্যে পার্থক্য কতটুকু। 

আসলে ডিমের মধ্যে মূলত পুষ্টি উপাদান একই থাকে কিন্তু সে ক্ষেত্রে একটির মধ্যে কম একটির মধ্যে বেশি এরকম হয়ে থাকে। হাঁসের ডিম এবং মুরগির ডিমের মধ্যে কার বড় পার্থক্য হল মুরগির ডিমের তুলনায় অনেক সময় দেখা যায় যে হাঁসের ডিম আকারে অনেক বড় হয়। 

আর যখন আকারে হাঁসের ডিম অনেক বড় হয় তখন এর মধ্যে থাকা কুসুম তার সাইজে অনেক বড় হয়ে থাকে। অর্থাৎ যেই ডিম যত বড় তার মধ্যে কুসুম থাকে সবচাইতে বেশি। আর তাছাড়া মুরগির ডিম কেমন একটা বড় হয় না এবং তার মধ্যে কুসুমও থাকে পরিমাণে কম সে ক্ষেত্রে বোঝা যাচ্ছে যে, 

মুরগির ডিমের চাইতে হাঁসের ডিমের মধ্যে কুসুম যেহেতু বেশি সেক্ষেত্রে তার মধ্যে প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামের তুলনাও অনেক বেশি। এবং হাঁসের ডিম সাইজে বা আকারে অনেক বড় হওয়ার কারণে এর মধ্যে কুসুম যেহেতু বেশি এবং এর মধ্যে চর্বির পরিমানও সেহেতু বেশি। 

আর কোলেস্টেরল এর মাত্রা যদি বলতে চাই তাহলে কোলেস্টেরল এর মাত্রা বলতে গেলে দুইটা ডিম একই রকম কোলেস্টেরল থাকে। তবে কার্বোহাইডেট এর দিক থেকে হাঁসের ডিম এবং মুরগির ডিম এর মধ্যে কার্বোহাইড্রেট এবং খনিজের পরিমাণ সমান হলেও প্রোটিন, এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডের পরিমাণ অনেকাংশে হাঁসের ডিমে বেশি থাকে। 

তাছাড়া আপনি জানেন যে হাঁসের ডিম যে পরিমাণ আপনার শরীরের পরিবর্তন ঘটাতে পারবে। মুরগির ডিম এতটাও পারবেনা। তাহলে আশা করি বুঝতে পারতেছেন যে, হাঁসের ডিম এবং মুরগির ডিমের মধ্যে কতটুকু এবং কি পরিমান পার্থক্য।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক মন্ডলী, আজকের আলোচনার বিষয় ছিল হাঁসের ডিমের উপকারিতা কি এবং প্রতিদিন যদি আপনি হাঁসের ডিম খান তাহলে প্রতিদিন হাঁসের ডিমের উপকারীতা কি বা, প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে কি হয়। বা মুরগির ডিমের মধ্যে পার্থক্য কিংবা যদি কোন ব্যক্তি হাসির ডিম খায়, তাহলে তাকে কি নিয়মে হাঁসের ডিম খেতে হবে। 
এ সকল বিষয় সম্পর্কে আশা করি বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন পোস্টটি পড়ে। সুতরাং আমাদের পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে পড়ে ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দিবেন। এবং আপনারা আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারাও আমাদের পোস্টটি উপকৃত হতে পারে, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url