কোমল পানীয় খাওয়ার উপকারিতা কী

 বিস্তারিত জানতে এখানে চাপ দিন 

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ প্রিয় পাঠক আপনি কি জানতে চাচ্ছেন যে, কমল পানীয় খাওয়ার কি উপকারিতা? যদি তাই হয় তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। এখানে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে কোমল পানীয় খাওয়ার কি উপকারিতা এবং এর ক্ষতিকর দিক গুলা এবং কোন কোন কোমল পানি গুলা আপনি খেতে পারবেন।

সুতরাং সবগুলা জানতে হলে আমাদের পোস্টটি পড়তে থাকুন। এবং জানুন যে কোন কোন পানিও গুলা খেতে পারবেন। এবং কোন কোন গুলা খাওয়া হারাম এবং এই কোমল পানীয় গুলোর মধ্যে কোন কোনটা খেলে আপনার স্বাস্থ্য অধিক বেড়ে যাবে বিস্তারিত জানতে হলে নিম্নে পোস্টটি পড়তে থাকুন আশা করি আপনি আপনার তথ্যগুলো পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।
পোস্ট সূচীপত্রঃ কোমল পানীয় খাওয়ার উপকারিতা কী

কোমল পানীয় এর ক্ষতিকর দিক 

আজকাল প্রচন্ড গরম পড়ছে, এই গরমে অনেকেই স্বস্তির খোঁজ খোঁজেন। কোথায় স্বস্তি পাওয়া যায় কোথায় গেলে গরমটাকে শরীর থেকে বের করা যায়। শরীরটা কিভাবে ঠান্ডা করা যায় এরকম উপায় খুঁজেন। আর এরকম উপায় যখন খোঁজেন খুঁজতে খুঁজতে তখন আমাদের মন নিয়ে যায় বাজারে ঠান্ডা পানির দোকানে, যেখানে বেচাকেনা চলে অনেক রকমের কোমল পানীয়। আর আমরা তখন যেকোনো ধরনের কোমল পানীয় কিনে খাওয়া শুরু করি।

আসলে একবারও জানার চেষ্টাও করি না যে এই কোমল পানীয় টা কিভাবে তৈরি হল কোথায় থেকে তৈরি হলো আর এটা খেলে আমাদের শরীরে কি প্রভাব ফেলবে। আজকাল আমাদের সমাজে দোকানে বাজারে এমন এমন ধরনের কোমল পানীয় বিক্রি হয়। যেগুলা আমাদের লিভারের ক্ষতি করে এমনকি অনেক জায়গায় এগুলা আমাদের শরীরের মধ্যে রোগের বাধা সৃষ্টি করে। 

সুতরাং আমাদের জানা উচিত যে এই সকল কোমল পানিও আমাদের শরীরের কি কি ক্ষতি করে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।আজকাল প্রচন্ড গরম এর কারণে মানুষ খুবই ক্লান্ত। আর এই সময়টিতে যে কোন সময় সময়ে অথবা অসময়ে কোমল পানীয়তে কম-বেশি অনেকেরই টান থাকে।এই কোমল পানি হতে এক ধরনের ওবিসিডি থাকে যেটি অধিকাংশ কোমল পানীয়তে ব্যবহার করা হয় সেটা হল সুগার অর্থাৎ চিনি।
  • এটি আমাদের শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ও টাইপ ২ ডায়াবেটিসের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
  • এটি আমাদের লেট্টিন রেজিস্ট্যান্স এর ক্ষতি করে।
  • এটি আমাদের দাঁতের বিভিন্ন রকমের ক্ষতি করে।
  • এই কোমল পানীয় পান করায় এটি আমাদের প্রজনন ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়।
  • এটি আমাদের লিভারের এমনকি কিডনির ও ঝুঁকি হয়ে দাঁড়ায়।
  • এটি আমাদের ক্ষুধামন্দা বাড়িয়ে দেয়।

কোমল পানীয় খেলে কি মোটা হয় 

আজকাল আমরা বেশিরভাগ সময়ই বাজারে গেলেই প্রথমে দোকানে গিয়ে ঠান্ডার খোঁজ করি অর্থাৎ কোমল পানির খোঁজ করি, আমরা অনেকেই জানিনা যে এটি আমাদের শরীরের ওজন বাড়িয়ে দেয়। এর কারণ হলো এর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে সুগার, আর এইসব সুগার আমাদের দেহে বিরূপ প্রভাব ফেলে, যেটা কিনা আমাদের কল্পনার বাহিরে। 

যেমন এগুলা কোমল পানিও যদি বেশি পান করা যায়।তাহলে এটি আমাদের মোটা হওয়ার আশঙ্কা হয়ে দাঁড়ায় কারণ খাবারের সঙ্গে ১৭ (percent) বেশি ক্যালরি গ্রহণ করা হয় ঠান্ডা পানিও ফেলে। এই কোমল পানীয় এক ধরনের জাঙ্ক ফুড। এজন্য এই সকল ধরনের জাঙ্ক ফুড শুধু কোমল পানীয় নয় এরকম আরো যত ধরনের জাঙ্ক ফুড জাতীয় খাবার আছে এগুলো থেকে আমাদের বিরত থাকা উচিত। 

কারণ হলো যেগুলো আমাদের শরীরের ক্ষতি হয় সেগুলো আমরা কেন পান করব? যেটার কারণে আজকাল মানুষ বেশি মোটা হয়ে যাচ্ছে।আসলে শরীরের বেশি ওজন হওয়াটা শরীরের জন্য খুব বেশি একটা ভালো না। যারা অধিক বেশি মোটা হয় তারা জানে যে মোটা হওয়ার কতটা জ্বালা। আর এই কোমল পানীয় মধ্যে শুধুই সুগার দেয় তাই নয়, 

অনেক ধরনের এসিড জাতীয় দ্রব্য তারা মিশ্রিত করে থাকে। এমনকি প্রথমের দিক দিয়ে এই কোমল পানি এর মধ্যে শুধু থাকতো লেবুর রস। কিন্তু যুগের আবর্তনে এখন এ সকল কমল পানীয়র মধ্যে এরা দিয়ে থাকে বিভিন্ন রকমের ক্যাফেন এবং অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব্য।আর এই ক্যাফেন যোগ করার কারণ হলো এটি আমাদের মস্তিষ্ককে খুব বেশি উত্তেজিত করে তো্লে। 

আমাদের নিজেদের মধ্যে একটি ভালো লাগার সৃষ্টি তৈরি হয়। অনেকেই খাবার হজম করার উদ্দেশ্যে কোমল পানীয় খান, আর এই পানীয়তে দ্রবীভূত কার্বন ডাই অক্সাইড আমাদের খাবারকে হজম করে দেয়। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে,এই কমল পানীয়তে কার্বন-ডাই-অক্সাইড কে অতিরিক্ত চাপ দিয়ে দ্রবীভূত করে। 

এই কমল পানীয়র মধ্যে দেওয়া হয় আর সেই কারণেই এই কমল পানীয় থেকে বুদবুদ সৃষ্টি হয়। আর এই সকল কারণে আমাদের শরীরের ওজন বাড়ায়। অর্থাৎ কোমল পানীয়তে কার্বন-ডাই-অক্সাইড এবং বিভিন্ন রকমের অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব্য এবং সব শেষ সুগার মেশানোর কারণে এটি আমাদের মেদ এবং আমাদের ওজনকে বাড়িয়ে তোলে।

কোমল পানীয় তৈরির উপাদান 

আমাদের সকলেরই উচিত যে বাজারে যে সকল কোমল পানীয় বিক্রি করা হয় এ সকল কমল পানীয় থেকে বিরত থাকা অর্থাৎ খুব বেশি প্রয়োজন না হলে এসকল কোমল পানিয় পানি পান না করা। অর্থাৎ আমরা কি করতে পারি? আমরা ঘরে বসেই বিভিন্ন রকমে প্রাকৃতিক নিউজ আসে আমরা এরকমভাবে কোমল পানীয় তৈরি করতে পারি। সুতরাং কি কি উপায়ে আমরা ঘরে বসেই ঘরোয়া উপায়ে এই সকল কোমল পানিও তৈরি করব চলুন সে সকল কিছু টিপস জেনে নেওয়া যাক। যেমনঃ
সর্বপ্রথমেই কোমল পানীয় তৈরি করার জন্য একটি কিংবা যতটি লেবু দরকার লেবু নিবেন।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে বেকিং সোডা নিবেন ২চা- চামচ।
  • চিনি নিবেন ৫ চা-চামচ।
  • পরিমাণ মতো আপনি ন্যাচারাল ফুড কালার নিবেন।
  • পরিমাণ মতো বরফ কুঁচি নিবেন।
যে লেবুটা নিয়েছেন কোমল পানীয় তৈরির জন্য লেবুটা ভালোভাবে সিপে যতটা সম্ভব রস বের করে গ্লাসে রাখবেন। রাখার পরে লেবুর রসের সমপরিমাণ পানি সেই গ্লাসে ঢালুন। এরপর পানিটিতে প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি চিনি মিশিয়ে নিন। 

২ চা- চামচ পরিমাণ বেকিং সোডা গ্লাসের মিশ্রণে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। সবশেষে ন্যাচারাল ফুড কালার মিশিয়ে নিন এরপরে এর সাথে পরিমাণ মতো বরফ খুশি যেগুলো রেখেছিলেন সেগুলা মিশিয়ে নিন। আশা করি এভাবে আপনি কোমল পানীয় তৈরি করতে পারবেন ঘরে বসেই।

স্পিড খাওয়ার উপকারিতা 

বাজারে যখন আমরা ঠান্ডা পানিও কিনতে যাই তখনই এই সকল ঠান্ডা পানি ওর মধ্যে একটি আমাদের চোখে পড়ে সেটি হচ্ছে (স্পিড)। আসলে এই স্পিড এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকমের ক্ষতিকর অ্যালকোহল, যেটি অন্যান্য কোমল পানির মধ্যে থেকে বেশি থাকে। অর্থাৎ আমরা যেভাবে ভাবতেছি যে এই স্পিডের মধ্যে কোন প্রকার উপকারিতা আছে আসলে এটা আমাদের ভুল ধারণা। 

এই স্পিড এর মধ্যে কোন প্রকার উপকারিতা নেই।শুধু একটি মাত্রই উপকারিতা রয়েছে সেটি হচ্ছে আপনাকে উত্তেজিত করে তোলে। যেটি আপনার সহবাসের সময় গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। যখন কোন মানুষ এরকমভাবে অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব্য পান করে তখন তার মাথায় একটু উত্তেজনা কাজ করে, যদি কেউ এরকম ভাবে অ্যালকোহল জাতীয় কোন দ্রব্য পান করে, 

তাহলে তার যদিও কয়েকটি উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু তার চাইতে বেশি রয়েছে তার ক্ষতিকর দিক।সুতরাং স্পিড এর মতন আরও অনেক ধরনের যে সকল জাতীয় পানিও রয়েছে সেগুলো থেকে বিরত থাকা এবং বাড়িতে ঘরোয়া উপায়ে বানানো কোমল পানীয় পান করা। 

আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে এই স্পিড খাওয়ার মধ্যে কোন উপকারিতা নেই সুতরাং আমাদের এই সকল স্পিড জাতীয় অ্যালকোহল জাতীয় কোমল পানিও ত্যাগ করা। এ সকল কোন কোমল পানীয় পান করে আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি না বাড়ানোই উচিত।

সেভেন আপ খাওয়ার উপকারিতা 

কোমল পানিও এরমধ্যে অন্যতম একটি হলো সেভেন আপ। যেটি আমাদের অনেকেরই পছন্দ পানীয়। ছোটবেলা থেকেই শুনতাম যে এই পানীয়টা খেলে আমাদের হজম হয় খাবার গুলা। কিংবা যখনই কোন বিয়ে বাড়িতে খেতে যাইতাম খাওয়ার পরে তখন তারা সেভেন আপ আমাদের সামনে। আসলে কি এটা খাওয়ার মধ্যে কোন উপকারিতা রয়েছে? আর এর নামটা সেভেন আপই বা হলো কেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

সেবেনাপ হলো বিশ্ব বিখ্যাত একটি কোমল পানীয়। কিন্তু এই সেভেন আপ প্রতিষ্ঠানটি কেনই বা এই সেভেন আপকে সেভেন আপ নাম দিল? সিক্স আপ দিল না কেন? আসলে প্রসঙ্গে এই সেভেন আপের নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের দাবি তাদের এ পানীয়তে রয়েছে ১১ টি পৃথক পৃথক উপাদান। ১৯২৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আর এই প্রতিষ্ঠান নির্মাতা দাবি হচ্ছে যে এই পানীয়তে ব্যবহার করা হয় সাতটি প্রাকৃতিক নির্যাস।

এজন্যই এই কমল পানীয়টার নাম দেওয়া হয় 7up।আর যখন কেউ এইচ সেভেন আপ খায় তখন খাওয়ার পরে সুগন্ধির মতো হাওয়ায় ভেসে বেড়ানোর অনুভূতি পাওয়া যায়। এই সেভেন আপের আরো একটি ঘটনা হলো এটির নাম মূলত বিবি লেভেল লিখিয়েট লেমন লাইন সোডা নামে পরিচিত ছিল। পরে এটি ১৯২৯ সালে ওয়ার্ল্ড সেট ত্রাসের দু সপ্তাহ আগে প্রথম উপস্থিত হয়েছিল।

আর এতে তিনি লিথিয়াম সাইডেড দিয়ে দিয়েছে, যাতে তিনি মেজাজ স্টেবিলাইজার হিসেবে স্বীকৃত পেতে পারে। সুতরাং বলা যায় যে এই সেভেন আপ খাওয়াটা খুব বেশি একটা শরীরের জন্য ভালো না অর্থাৎ কোন রকমের কোন কোমল পানি হয় আপনার শরীরের জন্য বেটার না কেননা সবগুলার মধ্যেই একটু একটু অ্যালকোহল দেওয়া থাকে।

সুতরাং যতটুকু প্রয়োজন খাবার কে হজম করানোর জন্য আপনি এই সেভেন আপ খেতে পারেন এটি আপনার জন্য উপকারি। কিন্তু এই কমল পানীয় যদি বেশি পান করেন তাহলে এটি আপনার শরীরের ওজন বাড়াবে।কোমল পানীয় খাওয়া কি হারামঃ আমাদের বাজারে যেসব তরল বা কোমল পানীয় জাতীয় যেমনঃ ফান্টা, মেরিন্ডা, কোকাকোলা , সেভেন আপ , 

স্প্রাইট , জু্‌স, ইত্যাদি এগুলা পাওয়া যায় কিন্তু আসলে এগুলা জায়েজ নেই। আমাদের জন্য এগুলা আমাদের জন্য হারাম কেন? কারণ এই সমস্ত কোমল পানির মধ্যে কমপক্ষে ৫% অ্যালকোহল অর্থাৎ মাদকদ্রব্য মেশানো থাকে।আর ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক সর্বপ্রকার মানব দ্রব্য খাওয়া বা পান করা আমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে।

অনেকেই বলতে পারে যে ৫ পার্সেন্ট তো সামান্য পরিমাণ এতে আবার কি কোন অসুবিধা হবে? আসলে ওই ব্যক্তির জবাব এতটুকুই বলা যথেষ্ট হবে যে যা হারাম তা বেশি পরিমাণ হোক কিংবা কম পরিমাণ হোক সেটা হারামই থাকবে। সামান্য পরিমাণ বলে আপনি সেটাকে জায়েজ বলে কিংবা হালাল বানিয়ে খাবেন সেটা ঠিক হবে না।

আর সামান্য পরিমাণ বলে আপনি খেয়ে নিবেন এটা আপনার কোথায় বলা আছে? কোথাও নেই। আপনার কথার উপর ভিত্তি করে বলা যায়।যে উদাহরণ হিসেবে যে পাঁচ কেজি বা ১০ কেজি দুধের সাথে সামান্য পরিমাণ গরুর চানা কিংবা তার গোবর মেশানো হলে কি সেই দুধটা খাওয়া আপনার জন্য জায়েজ হবে? অবশ্যই বলবেন যে না সেটা আমার জন্য জায়েজ হবে না।

তাহলে এখন বলেন যে দুধের ক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ হারাম জিনিস মেশালে যদি সেটা খাওয়া নাজায়েজ হয়ে যায় এবং কেউ সেটা খেতে বা পান করতে রাজি না হয় তাহলে কিভাবে সামান্য পরিমাণ হারাম অ্যালকোহল মেশানো তরল বা কোমল পানিও দ্রব্য পান করা আপনার জন্য কি খাওয়া জায়েজ বা সুযোগসম্মত হতে পারে?কোনদিনও সেটা আপনার জন্য জায়েজ বা হালাল হবে না। 

এছাড়াও অনেকে ধারণা করেন যে কোমর পানি এর মধ্যে কোমল পানি এর মূল উপাদানে শুকরের চর্বির মিশ্রণ থাকে। এতে শরীরের জন্য ক্ষতিকর নানা অবদান ও বিদ্যমান থাকে। অর্থাৎ হাদিস থেকে যদি বলা যায় তাহলে রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেন, হালাল স্পষ্ট হারাম স্পষ্ট এর মাঝে সন্দেহযুক্ত জিনিস রয়েছে যা হারাম।(বোখারী মুসলিম মিশকাত হা/২৭৬২)।

সর্বশেষ কথা

আসলে ইসলাম যেটা আমাদেরকে নিষেধ করেছে সেটা আমাদের জন্য বর্জনীয় করা উচিত। আর সেখানে হারাম খাদ্য গ্রহণ করা তো আরো দূরের কথা যেখানে কোরআন এবং হাদিসের মধ্যে বলা হয়েছে যে আল্লাহ তা'আলা নিজে পবিত্র এবং তিনি পবিত্রতা ছাড়া অপবিত্রতা গ্রহণ করেন না।
আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন যে হারাম বস্তু কখনো বেহেস্তে প্রবেশ করবে না। এখন হারাম যদি আমাদের শরীরের মধ্যে ঢুকে যাই তাহলে কিভাবে হবে আপনি বলেন। সুতরাং আমাদের জেনে বুঝে সকল পানীয় দ্রব্য খাওয়া উচিত। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url